Posts

Showing posts with the label History

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

'৭ মার্চ না মানার অর্থ স্বাধীনতাকে অস্বীকার করা'

Image
'৭ মার্চ না মানার অর্থ স্বাধীনতাকে অস্বীকার করা' কালের কণ্ঠ অনলাইন    ৭ মার্চ, ২০২০ ০৮:৪৯ | '৭ মার্চের ভাষণ ও দিবসটি যারা মানে না তারা প্রকারান্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করছে। ৭ মার্চের উদ্দীপ্ত ঘোষণায় বাঙালি জাতি পেয়ে যায় স্বাধীনতার দিকনির্দেশনা।' আজ শনিবার (৭ মার্চ) সকালে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ওবায়দুল কাদের বলেন, ৭ মার্চ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হচ্ছে। এর জন্য আলাদা কোনো আয়োজন দরকার নেই। বাঙালির জাতির হাজার বছরের ইতিহাসে ৭ মার্চ এক অবিস্মরণীয় দিন। তিনি ১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক এই দিনে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দেন। ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বিশাল জনসমুদ্রে তিনি বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা দেন, 'এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, জয় বাংলা।' ওবায়দুল কাদের আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের উদ্দীপ্ত ঘোষণায় বাঙালি ...

‘আমার নামে নয়, সোহরাওয়ার্দীর নামে স্কুলের নামকরণ হলে আমি খুশি হব’

Image
ইতিহাসের টুকরো ঘটনা ‘আমার নামে নয়, সোহরাওয়ার্দীর নামে স্কুলের নামকরণ হলে আমি খুশি হব’   গোপালপুর (টাঙ্গাইল) সংবাদদাতা ittefaq     বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত   বাংলার রাজনীতির দুই দিকপাল। এক জন গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। অপরজন বাংলাদেশের স্থপতি, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা এবং পাকিস্তানি শোষণের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতির আন্দোলন ও সংগ্রামে উভয়ের যুগপত্ সাহসী ভূমিকা আজ ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত। রাজনীতিতে বড়ো দলের নেতাকর্মীরা যখন পরস্পর কাদা ছুড়াছুড়ি ও একে অপরের চরিত্র হননে ব্যস্ত, তখন ইতিহাস খুঁড়ে পাওয়া এক টুকরো ঘটনা সবার জন্য শিক্ষণীয় হতে পারে। ঘটনার তারিখ ৩০ মে, ১৯৭২। সদ্যস্বাধীন দেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। টাঙ্গাইলের গোপালপুর-ভূয়াপুর থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হাতেম আলী তালুকদার একটি ফাইল হাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কার্যালয় গণভবনে প্রবেশ করেন। ১৯৬৮ সালে গোপালপুর উপ...