Posts

Showing posts with the label lifestyle

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

গ্যাসের ব্যথা, না হার্টের

Image
গ্যাসের ব্যথা, না হার্টের অধ্যাপক এস এম মোস্তফা জামান, হৃদরোগ বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়   Kalerkantho Desk     হঠাৎ বুকে ব্যথার সমস্যা অনেকেরই দেখা যায়। কিন্তু সেটি কি হার্টের সমস্যা, নাকি গ্যাসের কারণে, তা বুঝতে পারে না অনেকেই। এমন হলে প্রথমে ব্যথার ধরন বুঝতে এবং সতর্কতার সঙ্গে চিকিৎসা নিতে হবে। হার্টের ব্যথার লক্ষণ কিছু উপসর্গ আছে, যা হলে মনে করতে হবে হার্টের কোনো সমস্যার কারণে তা হচ্ছে এবং রোগী হার্ট অ্যাটাকের দিকে যাচ্ছে। যেমন— ► হার্টের সমস্যার কারণে ব্যথা হলে তা বুকের একেবারে মাঝখানে চাপ ধরা ব্যথা বা বুকের মধ্যে কিছু চেপে আছে এমনটি মনে হবে। ► হাঁটলে বা সিঁড়ি ভাঙলে বুকের এই চাপ ধরা ভাব বেড়ে যাবে। ► ব্যথা ধীরে ধীরে চোয়াল, ঘাড় বা পিঠের দিকে চলে যেতে পারে। একে বলে অ্যানজাইনাল পেইন। ► শরীর প্রচণ্ড ঘেমে যাবে। ► কোনো ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট হতে পারে। ► মুখের রং ফ্যাকাসে বা কালচে হয়ে যেতে পারে। ► ক্রমান্বয়ে হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে আসবে। ► এ ধরনের ব্যথা ২০ থেকে ২৫ মিনিটের মতো স্থায়ী হতে পারে। করণীয় ► এ রকম মনে হলে সঙ্গে সঙ্গে চা...

বেশি জল খাওয়ার বিপদ!

Image
বেশি জল খাওয়ার বিপদ! যদি সারাক্ষণই জল খেতে থাকেন, সেটাও কিন্তু ভাল নয়। Copyright: Sananda  জলই জীবন, এ কথা তো জ্ঞান হওয়া ইস্তকই শুনে আসছি আমরা। রোজ আটগ্লাস জল খাওয়া মাস্ট, একটু বড় হওয়ার পর থেকে সে কথাও জানি। শরীর থেকে টক্সিন বেরিয়ে যাওয়া, পাচনশক্তি ভাল রাখা, ওজনের খেয়াল রাখা, এমনকী, ত্বক-চুলের জেল্লা বজায় রাখতেও সিদ্ধহস্ত জল। কিন্তু তা বলে যদি সারাক্ষণই জল খেতে থাকেন, সেটাও কিন্তু ভাল নয়। অতিরিক্ত জল খেলে কী কী বিপদ হতে পারে? গবেষণা বলছে, বেশি জল শরীরের সোডিয়াম লেভেল নামিয়ে দিতে পারে। তার ফলে বমি-বমি ভাব, ক্র্যাম্প, ক্লান্তিবোধ হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। কিডনির উপর অতিরিক্ত চাপ পড়তে পারে বেশি জল খেলে। কিডনি সেই জল শরীর থেকে বের করতে পারে না। ফলে কোষের মধ্যে জল ঢুকে গিয়ে কোষ ফুলে ওঠে। অনেকসময় এই সমস্যা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।  জল বেশি খেলে মানুষ বেশি ঘামেন, এমনও দেখা গিয়েছে। ঘুমনোর আগে বেশি জল খেলে বার বার উঠতে হয় রাতে। ফলে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে অনেকেরই। তাই, দিনে আটগ্লাস জল অবশ্যই খান। কিন্তু অতিরিক্ত জল খাবেন না। তাতে কিন্তু হিতে বিপরীত হতে পারে!  

কিটোজেনিক ডায়েটের সাতপাঁচ

Image
কিটোজেনিক ডায়েটের সাতপাঁচ কার্বোহাইড্রেট নয়! শুধুমাত্র ফ্যাটকে রোজকার ডায়েটে সঙ্গী করেই নিয়ন্ত্রণে রাখুন ওজন। মানে যাকে বলে, ফ্যাট দিয়েই ফ্যাট বধ! কিটোজেনিক ডায়েটের ব্যাপারে জানাচ্ছেন নিউট্রশনিস্ট হেনা নাফিস। Copyright: Sananda  আজকাল খাদ্যসচেতন মানুষের মুখে মুখে একটা শব্দবন্ধ বেশ জনপ্রিয় হয়েছে! তা হল ‘ কিটোজেনিক ডায়েট ’ । সেলেব থেকে সাধারণ মানুষ , কোমরের মাপ ইঞ্চিখানেক কমানোর জন্য অনেকেই ঝুঁকছেন এই ডায়েটের দিকে। শুধু ওজনই নয় , টাইপ টু ডায়াবিটিসের প্রকোপও অনেকটাই কমাতে সক্ষম এই ডায়েট। কিটো ডায়েট আসলে এক ধরনের হাই-ফ্যাট লো-কার্ব ডায়েট। ডায়েট প্ল্যানের প্রায় ৮০ শতাংশ জুড়েই থাকে ফ্যাটযুক্ত উপকরণ , ১৫ শতাংশ প্রোটিন আর কার্বোহাইড্রেট থেকে প্রাপ্ত ক্যালরির পরিমাণ ৫ শতাংশ। শরীরের প্রাথমিক জ্বালানির উৎস ধরা হয় কার্বোহাইড্রেটকে। সেই কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ যদি নিয়ন্ত্রিত করা যায় , তাহলে শরীর এনার্জি উৎপাদনের জন্য সঞ্চিত ফ্যাটের দিকে ঝুঁকবে। এই প্রক্রিয়াকে কিটোসিস বলে। কিটোসিসের ফলে খিদে পায় কম। আবার কিছু খেলেও তা অনেকক্ষণ পেটে থাকে। ফ্যাট-ফ্রি ফুড খেলে এতক্ষণ ধরে খিদে দমিয়ে রাখ...

কোমরে ব্যথায় কি ব্যায়াম কাজে লাগে?

Image
  কোমরে ব্যথায় কি ব্যায়াম কাজে লাগে? এক্সারসাইজ কতটা কাজে দেয় কোমরে ব্যথার সমস্যায়:  Copyright: Sananda  খুব বেশি ব্যথার সময় ব্যায়াম করা সম্ভব নয়। যখনই ব্যথা একটু কমে আসতে থাকবে, তখন ব্যায়াম করা যেতে পারে। এতে উপকারও পাওয়া যাবে। এবং একথা জেনে রাখা ভাল, যে কোমরে ব্যথার ক্ষেত্রে অবশ্যই ব্যায়ামের গুরুত্ব রয়েছে। এ সময় ব্যায়াম করলে কাজে দেবে। একটু সময় অতিক্রান্ত হলে কোমরে হালকা গরম সেঁক দেওয়া যেতে পারে। এগুলো নিশ্চয়ই করা যায়। বিশেষজ্ঞর তাই মত। সাধারণত খুব বেশি রকমের ব্যথা হলে পাঁচ থেকে সাত দিন পর স্বাভাবিক জীবনযাপনে ফেরা যায়। ব্যয়াম করলে দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে সুস্থ হয়ে যাবে। এ পদ্ধতি অনুসরণ করলে সাধারণ কারণে হওয়া কোমর ব্যথা অনেকটাই কমে। ১০ সেকেন্ডেই বাজিমাত চিত হয়ে শুয়ে হাত দুটো শরীরের দু’পাশে রেখে পা-দু’টি সোজা করে শুতে হবে। হাঁটু ভাঁজ না করে একটি পা উপরের দিকে তুলুন যতটা পারবেন। ১০ সেকেন্ড এভাবে থেকে ১০ পর্যন্ত গুনুন। অন্য পা-টি নিয়েও একই রকম করুন একই ভাবে। পরবর্তী পদক্ষেপ হল, দু’টি পা একসঙ্গে তোলা। এবার এক হাঁটু ভাঁজ করে দুই হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে হাঁট...

স্মার্ট ওয়র্কআউট টিপস

Image
স্মার্ট ওয়র্কআউট টিপস ওজন কমানোর জন্য প্রচুর পরিশ্রম নয়, বরং বেছে নিন স্মার্ট ওয়র্কআউট প্ল্যান। এতে সমস্ত শরীর থেকে ফ্যাট ঝরানো অনেক সহজ হবে। জানাচ্ছেন ফিটনেস ও লাইফস্টাইল এক্সপার্ট নওয়াজ় মোদী সিংহানিয়া। Copyright: Sananda  Date : Thursday, July 02 , 2020 মেদহীন , ছিপছিপে চেহারা পেতে এক্সারসাইজ়ের বিকল্প নেই । কিন্তু অনেকক্ষেত্রেই দেখা যায় প্রচুর ঘাম ঝরানোর পরও কাঙ্ক্ষিত ফল অধরাই থেকে যাচ্ছে । আসলে বেশি পরিশ্রম মানেই বেশি লাভ — এ ধারণা কিন্তু একেবারেই ভুল । বরং এতে হিতে বিপরীত হতে পারে । তাই পরিশ্রমের নিরিখে নয় , ওয়র্কআউট প্ল্যান করুন বুদ্ধি করে । আপনার উদ্দেশ্য যদি ফ্যাট ঝরানো এবং ইঞ্চি কমানো হয় তাহলে অন্তত ৩৫ থেকে ৪০ মিনিট কার্ডিওভাস্কুলার ওর্য়কআউট করুন । হাঁটা , অ্যারোবিক্স , সাঁতার , জগিং , স্কিপিং , সিঁড়ি বেয়ে ওঠানামা এই সবই কার্ডিওভাস্কুলার ওয়র্কআউটের আওতায় পড়ে । তবে আমাদের শরীর এমনভাবে তৈরি যে ওয়র্কআউটের প্রথম ২০ মিনিট শরীর জ্বালানি হিসেবে ফ্যাট ব্যবহার করে না । তাই ফ্যাট কমাতে চাইলে কতক্ষণ ওয়র্কআউট করছেন তা খেয়াল রাখুন ।   মেদ কমানোর জন্য একটানা ব্যা...

ক্যামেরাটা থাক ভালো

Image
ক্যামেরাটা থাক ভালো আবরার ফাহিম চৌধুরী আপডেট: ১৯ আগস্ট ২০২০,  প্রথম আলো       নিয়মিত ক্যামেরার যত্ন নিন এই সময়ে। ছবি: প্রথম আলো করোনা পরিস্থিতির কারণে মোটামুটি অনেকেই বাসায় শুয়ে-বসে সময় কাটাচ্ছি। বাইরে তেমন একটা বের হওয়া হচ্ছে না। শখের বা কাজের ক্যামেরাটাও সম্ভবত তুলে রাখা। বাইরে বেরিয়ে ছবি তোলা আপাতত বন্ধ অনেকেরই। যাঁরা অপেক্ষাকৃত নতুন ক্যামেরা ব্যবহারকারী বা শখের আলোকচিত্রী, তাঁরা হয়তো অনেক বিষয়ে জানি না, ক্যামেরার জন্য এই মৌসুমটা একেবারে ভালো নয়। সোজা বাংলায় আমরা যাকে বলি ‘ভ্যাপসা’ আবহাওয়া। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ অত্যধিক পরিমাণে বেশি। তার ওপর দেশের মোটামুটি সব জায়গায়ই কমবেশি বৃষ্টি লেগেই আছে। একটানা ঘরে থেকে আপনার ক্যামেরার তাই নানা সমস্যা হতে পারে এখন। এখন কী করি বৃষ্টির দিনে ক্যামেরা বা লেন্স অরক্ষিত রাখলে ছত্রাক বা ফাঙ্গাস পড়ার আশঙ্কা থাকে প্রবল। অরক্ষিত বলতে সিন্দুকে রাখার কথা বলছি না, বেশির ভাগ সময় বদ্ধ জায়গায় রাখার জন্যই এতে ছত্রাকের আক্রমণ হয়। আবদ্ধ বা স্যাঁতসেঁতে জায়গায় ক্যামেরা রাখা ঠিক নয়। ছত্রাকের সমস্যায় পড়েননি এ রকম আলোকচিত্রী খ...

করোনাকালে পারিবারিক সম্পর্ক

Image
করোনাকালে পারিবারিক সম্পর্ক আহমেদ হেলাল প্রথম আলো ঘরবন্দী সময়ে সম্পর্কের বাঁধন জোরালো করার সুযোগই বেশি। মডেল: রিয়াদ ও জেরিন, ফাইল ছবি: সুমন ইউসুফ করোনাভাইরাসের সংক্রমণকালে সবাইকে ঘরে থাকতে বলা হচ্ছে। কোভিড-১৯–মুক্ত থাকতে বিশ্বজুড়ে মানুষ ঘরে থাকতে চেষ্টা করছে। বাইরের করোনাবন্দী পৃথিবী থেকে ঘরে নিরাপদে থেকে পরিবর্তন হচ্ছে সম্পর্কের অনুষঙ্গগুলো। কখনো মানসিক চাপের কারণে খিটখিটে মেজাজ আর সহনশীলতা কমে যাওয়ায় পারিবারিক দ্বন্দ্ব–সংঘাত বাড়ছে, আবার কখনো সম্পর্ক আরও দৃঢ় হচ্ছে। আগেকার ফাটল ধরা সম্পর্কগুলো ঝালাই হচ্ছে কখনো কখনো। বলিউড তারকা ঋত্বিক রোশন আর স্ত্রী সুসানে খানের প্রায় ভেঙে যাওয়া সম্পর্ক এই লকডাউনের সূত্র ধরেই কিন্তু আবার নতুন করে জোড়া লাগছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই কোভিড-১৯ মহামারির শঙ্কা এবং লকডাউনে ঘরে থাকতে থাকতে মানুষের মানসিক চাপ বাড়ছে। উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, আতঙ্ক বা প্যানিক, মানিয়ে চল...

এ সময়ে চুলের যত্নে

Image
এ সময়ে চুলের যত্নে রিফাত পারভীন Prothomalo     ঘরোয়া উপাদানের ব্যবহারেই সুন্দর হবে চুল। ছবি: নকশা করোনার সংক্রামণকালে নিজের ও পরিবারের নিরাপত্তার জন্য সময় কাটছে নিজ ঘরেই। সাধারণ সময়ে সৌন্দযর্চচা কেন্দ্রে চুলের যত্ন নেওয়া হতো। নিয়মিত চুল কাটা কিংবা পরিচর্যার সেই সুযোগ এখন বন্ধ। কিছুটা দুশ্চিন্তায় বাড়ছে কি চুলপড়ায়ও? বাড়িতেই শুরু হয়ে যাক চুল সুন্দর রাখার চর্চা। সে ক্ষেত্রে ঘরোয়া উপাদানগুলোই যথেষ্ট। একবার ব্যবহারের পর ফেলে দেওয়া উপাদানগুলোও হতে পারে চুলের যত্নের জন্য উপকারী উপকরণ। এই সময়ে চুলের যত্নের উপকরণ হওয়া চাই সহজলভ্য, যা সহজেই ঘরে পাওয়া যাবে। যেহেতু এখন গরম ও বৃষ্টি দুইই দেখা যাচ্ছে তাই উপকরণগুলো বেছে নিতে হবে চুলের ধরন বুঝে। তৈলাক্ত, শুষ্ক ...

চটজলদি ফেসিয়াল

Image
চটজলদি ফেসিয়াল রয়া মুনতাসীর Prothomalo হাতের কাছের উপকরণ দিয়ে চটজলদি ফেসিয়াল করে নেওয়া যায়। মডেল: অমৃতা, ছবি: নকশা এবারের ঈদের সবকিছুই আলাদা। পরিবারের সঙ্গেই কাটবে মুহূতর্গুলো। এটাই সবচেয়ে বড় উপহার চলতি সময়ে। সাধারণত রমজান মাসের শেষ সপ্তাহে সৌন্দর্যচর্চাকেন্দ্রগুলোতে ভিড় থাকত বেশ। এ চিত্র এবার নেই বললেই চলে। ঈদের বাহানায় না হলেও নিজের জন্য ত্বকের যত্ন নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন রূপবিশেষজ্ঞরা। বাড়িতে রাত-দিন কাটালেও ত্বকের ওপর প্রভাব পড়ছে। হাতের কাছে থাকা উপকরণ দিয়ে ত্বকের যত্ন, এমনকি ফেসিয়াল করে ফেলা যায়। সেই নিয়ম জানালেন রূপবিশেষজ্ঞ আফরোজা পারভীন । তৈলাক্ত ত্বকে তৈলাক্ত ত্বক থেকে তেল সরানো, লোমকূপের কোষ পরিষ্কার করা, নিস্তেজ ভাব দূর করার মতো কাজে সহায়তা করবে ফেসিয়া...

কীভাবে কথা বললে সন্তান শুনবে?

Image
কীভাবে কথা বললে সন্তান শুনবে? এহসান হক Prothomalo সন্তানকে বোঝাতে হবে ইতিবাচকভাবে লকডাউনের কারণে দীর্ঘদিন ধরে পরিবারের সবাই বাসায় একসঙ্গে পুরোটা সময়। কেউ কেউ হয়তো সন্তানদের পড়ালেখার ব্যাপারটি দেখেছেন আর হতাশ হয়ে ভাবছেন, ‘এই কথা না শোনা বেয়াড়া সন্তানদের কী করে মানুষ করব?’ আর সেই সঙ্গে সন্তানেরা হয়তো ভাবছেন, ‘আমাদের মা–বাবা একদম সনাতন আমলের, কথা শুনতেই চায় না।’ এই অচল পরিস্থিতি সামাল দিতে পড়তে পারেন আডেল ফ্যাবার এবং এলেইন মজলিশের লেখা এক কালজয়ী বই, হাউ টু টক সো কিডস উইল লিসেন অ্যান্ড লিসেন সো কিডস উইল টক। বইটি পড়ে আমার খুব ভালো লেগেছে বলেই বই থেকে কিছু বিষয় তুলে ধরার চেস্টা করছি।  উপদেশ নয়, সন্তানদের অনুভুতিকে বোঝার চেষ্টা করুন।  নিচের কথোপকথনটা খেয়াল করুন।  সন্তান: (মন খারাপ করে) আমার পোষা মাছটি আজকে মারা গেছে।  অভিভাবক: কান্নাকাটি কোরো না, বাবু। করোনাভাইরাসের ...

‘ভাই, আমার এই ভুঁড়ি কমবে তো?’

Image
‘ভাই, আমার এই ভুঁড়ি কমবে তো?’ মো. নাদিম রাসেল Prothom Alo     বাঙালি ধীরে ধীরে স্বাস্থ্যসচেতন হচ্ছে। আগের মতন শুক্রবার সারা দিন ভূরিভোজের আর বায়না করে না বা রাতের বেলায় রেস্টুরেন্টে আর সেলফি নিয়ে মেতে থাকে না। তার রোজের শব্দতালিকায় কিটো ডায়েট, জিম, টোনড বডি, ক্যালরি ইনটেক, ট্রেড মিল, লেবু গরম পানি প্রভৃতি শব্দবন্ধ জায়গা পেয়েছে। বাঙালি এখন জিমমুখী হয়েছে বা হালের আমলে একজন চিকিৎসকের ইউটিউব (তার ভিডিও ভাইরাল) নিয়ে সেই লেভেলের ব্যস্ত। প্রমাণ হিসেবে প্রথমেই জিমের ট্রেনারের সঙ্গে নিজের একটা ছবি দেয়, ক্যাপশনে থাকে, ‘মি উইথ মাই ট্রেনার।’ সঙ্গে থাকে ভোরবেলা দৌড়ের সেই রকম একটা মার্ক মারা ছবি। তারপর সে স্বাস্থ্যসচেতনতা আর ডায়েটের উপকারিতা নিয়ে পোস্ট নামায়। কেউ বিরিয়ানির ছবি দিলে সেই পোস্টে অ্যাংরি ইমো দিয়ে কমেন্টে লেখে, ‘জানিস না আমি ডায়েটে আছি? এসব ছবি কেন দিস?’ এরপর স্যাড ইমো। সচরাচর বাঙালি জিমে যায় ভুঁড়ি কমাতে। প্রথমেই জিমে যায় না। প্রথমে ইউটিউব দ...

মাস্ক পরিষ্কার রাখবেন যেভাবে

Image
মাস্ক পরিষ্কার রাখবেন যেভাবে লাইফস্টাইল ডেস্ক যুগান্তর  ছবি সংগৃহীত   মহামারী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে বেশিরভাগ মানুষ এখন মাস্ক ব্যবহার করে থাকেন। শুধু পরলেই হবে না, নিয়মিত মাস্ক পরিষ্কারও করতে হবে। কারণ অপরিষ্কার মাস্ক ব্যবহার করে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। সার্জিক্যাল মাস্ক একবার পরেই ফেলে দিতে হয়। তবে চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদের ব্যবহারের জন্য এন৯৫ মাস্কসহ সুতির কাপড়ের মাস্ক বা টেরিলিন কাপড়ের মাস্ক এমনকি ঘরোয়া উপায়ে বানানো মাস্কও পরিষ্কার করতে হবে। যেভাবে মাস্ক পরিষ্কার করবেন ১. মাস্কে সরাসরি হাত দেবেন না। ঘরে ফেরার পর মাস্ক খুলুন দড়ি, ফিতে বা রাবার ব্যান্ডের অংশ ধরে। ২. সাবান বা ডিটারজেন্ট পানিতে ভিজিয়ে ধুয়ে নিন। ৩. মাস্ক ধোয়ার পর জীবাণুনাশক লোশনে ডুবিয়ে ঝুলিয়ে রাখুন ছাদের কোনো আংটায়। কড়া রোদে শুকোতে দিতে পারল উত্তম। ৪. গরম পানিতেও মাস্ক ফুটিয়ে নিতে পারেন। এতে জীবাণুমুক্ত হবে মাস্ক। ৫. শুকানোর সময় মাস্কের মূল অংশে ধুলোবালি যেন না লাগে। ৬. শুকানোর পর তাকে ৫-৭ মিনিট ধরে ইস্ত্রি করে নিলেই...

শখের কাপড়ে নাছোড় দাগ? তুলতে কী করবেন?

Image
শখের কাপড়ে নাছোড় দাগ? তুলতে কী করবেন? Jugantor  শখের কাপড়ে নাছোড় দাগ, ছবি সংগৃহীত     চা বা কফি খেতে গেলে হঠাৎ কাপড়ে দাগ লাগতেই পারে। এই দাগ খুব জটিল হয়। যা অনেক ঘষার পরেও উঠতে চায় না। আবার কালির দাগ ও চুইংগামের দাগও উঠতে চায় না। তাই কাপড়ে দাগ পড়লেই চিন্তায় পড়ে যান আপনি। তবে এই কাপড়ে দাগ তোলার রয়েছে ঘরোয়া উপায়- আসুন জেনে নেই কাপড়ের দাগ তোলার ঘরোয়া উপায়- ১. কাপড়ে কলমের কালির দাগ লাগলে তরল দুধে ভিজিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর ব্রাশ দিয়ে ঘষে উঠিয়ে ফেলুন। ২. তেলের দাগ কাপড়ে পড়লে দাগযুক্ত অংশে লবঙ্গ ছিটিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন পরিষ্কার করার আগে। দূর হবে দাগ। ৩. নেইল পলিশের দাগ লাগলে কাপড়ের সামনের অংশে একটি পেপার ন্যাপকিন চেপে ধরুন। তুলা রিমুভারে ভিজিয়ে পেছনের অংশে ঘষুন। পেপার ন্যাপকিনে উঠে আসবে দাগ। ৪. শার্টের কলার থেকে কালচে দাগ দূর করলে শ্যাম্পু ঘষে নিন। কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন। ৫. কাপড়ে চায়ের দাগ লাগলে ঠাণ্ডা পানিতে ভেজান। এরপর ডিটারজেন্ট ঘষে রেখে দিন আধা ঘণ্টা। পানি দিয়ে ধুয়ে শুকিয়ে নিন। ৬. কাপড়ে চুইংগাম লেগে গেলে এক টুকরো ব...

বিছানায় শুয়ে বই পড়ছেন, হতে পারে ৪ বিপদ!

Image
বিছানায় শুয়ে বই পড়ছেন, হতে পারে ৪ বিপদ! লাইফস্টাইল ডেস্ক   Jugantor   বিছানায় শুয়ে বই পড়ছেন এক নারী। ছবি সংগৃহীত     রাতে বা দিনে বিছানায় শুয়ে বই পড়েন অনেকে। তবে বিছানায় শুয়ে বই পড়া কিন্তু ক্ষতিকর। এ ধরনের অভ্যাস থাকলে আজই পরিবর্তন করতে হবে। রাতে বিছানায় শুয়ে বই পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পড়েন অনেকে। আবার সকালে ঘুম থেকে উঠে সোফায় গা এলিয়ে দিয়ে খবরের কাগজ পড়েন। বহু বইপ্রেমীর অভ্যাস ট্রেনে-বাসে শুয়ে-বসে বই পড়া। আর এই শুয়ে বসে বই পড়ার সময় বইয়ের থেকে চোখের দূরত্ব সবসময় সমান থাকে না। আবার সঠিক অ্যাঙ্গেল বজায় রেখেও বই পড়ার হয় এমন নয়। তবে যা কিছুই হোক না কেন, বই পড়ার অভ্যাস বাদ দেয়া যাবে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়ম না মেনে বই পড়লে হতে পারে চোখের সমস্যা। আসুন জেনে নিই নিয়ম মেনে বই না পড়লে চোখের যেসব ক্ষতি হতে পারে- ১. বই সঠিক দূরত্বে রেখে না পড়লে চোখের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে আসার সম্ভাবনা থাকে। ২. চোখের অংশে কমে যেতে পারে রক্ত চলাচল ৩. অ্যাস্থেনোপিয়ার শিকার হতে পারেন। ৪. চোখের অশ্রুগ্রন্থির পা...

পিরিয়ডের সময় কত দিন নামাজ-রোজা বন্ধ থাকবে?

Image
পিরিয়ডের সময় কত দিন নামাজ-রোজা বন্ধ থাকবে? কালের কণ্ঠ অনলাইন    সমাধান দিয়েছে ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ, বসুন্ধরা, ঢাকা প্রশ্ন : ঋতুস্রাবকালীন কত দিন পর্যন্ত নামাজ-রোজা বন্ধ থাকবে? যদি কোনো কারণে ঋতুস্রাবের সময়সীমা বেড়ে যায়, তখন কী করবে? মাহিনা তাসনিম, কুষ্টিয়া। উত্তর : তিন দিন থেকে ১০ দিন পর্যন্ত যেকোনো মেয়াদে মাসিক ঋতুস্রাবকালীন নামাজ-রোজা বন্ধ রাখবে। কোনো কারণে ঋতুস্রাবের সময় ১০ দিনের চেয়ে বেড়ে গেলে নিজের আগের অভ্যাস অনুপাতে যে মেয়াদ রয়েছে, ওই দিন পর্যন্ত বন্ধ রেখে এর পর থেকে নামাজ-রোজা পালন করবে। আর যদি ১০ দিনের ভেতরই শেষ হয়ে যায়, তাহলে রক্ত আসার শেষ দিন পর্যন্ত ঋতুস্রাব গণ্য করে নামাজ-রোজা ইত্যাদি বন্ধ রাখবে। (আদ্দুররুল মুখতার : ১/৩০০-৩০১)

ডায়েট মানেই পছন্দের খাবারগুলোকে ব্লকলিস্টে পাঠানো নয়

Image
ডায়েট মানেই পছন্দের খাবারগুলোকে ব্লকলিস্টে পাঠানো নয়   রায়হান খান Magazine: Anannya বাড়তি ওজন কমাতে অনেক ডাক্তার ও পরামর্শ দেন মিষ্টি ও মশলাজাতীয় খাবার পরিহার করতে কিন্তু বাঙালি হিসেবে এই দুই একান্ত একান্তই প্রয়োজনীয় দুই জাতীয় খাবার কিভাবে পরিহার করা যায়? তাই দেখা যায় গ্যাস্ট্রিক রোগীরাও সুযোগ পেলে তৈলাক্ত ভাজা পোড়া খাওয়া থেকে দূরে থাকেন না, ডায়বেটিস রোগীরা মিষ্টি জাতীয় খাবার দেখলে লোভ সামলাতে পারেন না একটু চেখেই ফেলেন। খাবার এড়ানোর পরিবর্তে যে ডাক্তার পরামর্শ দেয় না খেতে বরং তাকেই এড়ানো হয়। তবে অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য আয়ত্তে রাখার জন্য পছন্দের খাবার যে একদমই খাওয়া যাবে না তা নয়।    মানুষের প্রধান বৈশিষ্ট্য ও ধর্মের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে খাবার খাওয়া। বেঁচে থাকতে হলে খাবার খাওয়া আবশ্যক। কিন্তু এই খাদ্যের মধ্যেও রয়েছে নানান ঝামেলা। কোনো খাবার খেলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে আবার কোনো কোনো খাবারে স্বাস্থ্য খারাপও হয়। শরীর স্বাস...

রান্নাঘরেই যেন মৃত্যুদূত!

Image
গ্যাস সিলিন্ডার রান্নাঘরেই যেন মৃত্যুদূত!   মাশরুবা সোহা   Magazine: Anannya   নতুন সিলিন্ডার নির্দিষ্ট স্থানে স্থাপন করার আগে সিলিন্ডারের মুখে কাগজে মোড়ানো সিল আছে কিনা, তা দেখতে হবে। এবার সিল সরিয়ে প্রেশার রেগুলেটরের ওপর সংযোগ ক্লিপ লাগাতে হবে। সুইচ অন করে দেখতে হবে ক্লিপের সঙ্গে রেগুলেটর ঠিকঠাকভাবে লেগেছে কিনা। এসব কাজ দক্ষ বা পারদর্শী লোক দিয়ে করিয়ে নিতে হবে।  রাসেল তিথী দম্পতির বাসায় প্রাকৃতিক গ্যাসের লাইন নেই। তাই প্রথমে লিকুইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) সিলিন্ডার ব্যবহার করা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব ও আতঙ্ক অনুভব করেন তাঁরা। মনে করেন রান্নাঘরেই যেন মৃত্যুদূত। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে গ্যাস সিলিন্ডার দুর্ঘটনাই তাঁদের আতঙ্কের প্রধান কারণ। নিচের সতর্কতা ও নিয়ম মেনে সিলিন্ডার দুর্ঘটনার ঝুঁকি এড়িয়ে সর্বোাচ্চ নিরাপত্তায় ঝটপট রান্নার কাজ সারা যায় সহজেই। এলপিজি সিলিন্ডার স্থাপন- নতুন সিলিন্ডার নির্দিষ্ট স্থানে স্থাপন করার আগে সিলিন্ডারের মুখে কাগজে মোড়ানো সিল আছে কিনা, তা দেখতে ...

সিজার : প্রয়োজন কতটা?

Image
সিজার : প্রয়োজন কতটা?   অনন্যা ডেস্ক        সিজার : প্রয়োজন কতটা?   সিজারের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে, সিজার শুধুই অর্থের বিনিময়ে ব্যথা কমানোর উপায় নয়। বেশ কিছু কারণ রয়েছে যেখানে সিজার করা প্রায় বাধ্যতামূলক হয়ে পড়ে। এর কিছু কারণ নিচে উল্লেখ করা হলো : ১. কিছু ক্ষেত্রে নরমাল ডেলিভারি সম্ভব হয়ে ওঠে না। এসকল ক্ষেত্রে সিজার করা বাধ্যতামূলক। যেমন প্লাসেন্টা প্রিভিয়া, কন্ত্রাক্টেড পেলভিস, পেলভিক মাস, জরায়ুর মুখে ক্যান্সার, যোনিপথে কোনো বাধা থাকলে অবশ্যই সিজার করতে হবে।    বর্তমানে বেশিভাগ প্রসূতি মা সিজারিয়ানের ব্যাপারে আগ্রহী। তারা এটাকে সন্তান জন্মদানের সহজ পদ্ধতি হিসেবে মেনে নিয়েছেন। এজন্য জটিলতা ছাড়া চিকিৎসকরা রোগীকে সিজারের পরামর্শ দেন না। অন্যদিকে গর্ভাবস্থায় কোনো জটিল সমস্যা যদি সৃষ্টি না হয় তাহলে নরমাল ডেলিভারি নিরাপদ। নরমাল ডেলিভারি শুধু বর্তমান গর্ভাবস্থার জন্যই ভালো নয়...

উত্তরাধিকার আইনে পুত্র ও কন্যা সন্তান

Image
আইন-কানুন উত্তরাধিকার আইনে পুত্র ও কন্যা সন্তান   সাহিদা বেগম Magazine: Anannya   হিন্দু উত্তরাধিকার আইনে মেয়েদের বড় করুণ অবস্থা। হিন্দুু উত্তরাধিকার আইনে বিবাহিত কন্যাসন্তান তার পিতার সম্পত্তিতে কোনো ওয়ারিশ হয় না। এজন্য বিবাহের সময় হিন্দু মেয়েদের যৌতুক দেয়ার প্রথা প্রচলিত। অবিবাহিতা মেয়েরা বিবাহের পূর্বে পর্যন্ত এবং চিরকুমারী কন্যারা জীবনস্বত্বে পিতার সম্পত্তি থেকে ভরণ-পোষণ পায়। হিন্দু বিধবা নারী কেবল তার জীবনস্বত্বে মৃত স্বামীর ত্যজ্যবিত্ত সম্পত্তিতে ভোগদখলের অধিকার লাভ করে। একমাত্র ভোগদখল ছাড়া বিধবা সেই সম্পত্তি বিক্রি, বন্ধক বা অন্য কোনোপ্রকার হস্তান্তরের অধিকার লাভ করে না। বিধবার মৃত্যুর পর সেই সম্পত্তি পুনরায় মৃতের ভাইদের কাছে চলে আসে। ভাই-এর অবর্তমানে ভাই-এর পুত্রেরা সেই সম্পত্তির মালিকানা লাভ করে।  উত্তরাধিকার আইন খুব জটিল। নিবন্ধ বা প্রবন্ধে এর বিস্তারিত আলোচনা সম্ভব নয়। তাছাড়া উত্তরাধিকার আইনের অনুপুঙ্খ আলোচনা সবার জন্য সহজবোধ্যও নয়, যেটুকু জানলে কিছুটা উপকারে আসবে, সেটুকু আলোচনা করছি। মু...