Posts

Showing posts with the label family

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

নিঃসন্তান দম্পতি জীবনের ভয়াল অধ্যায় থেকে বেরিয়ে জীবনকে রাঙিয়ে নিতে পারে রংধনুর সাত রঙে

Image
নিঃসন্তান দম্পতি জীবনের ভয়াল অধ্যায় থেকে বেরিয়ে জীবনকে রাঙিয়ে নিতে পারে রংধনুর সাত রঙে।   ফারজানা ফেরদৌসি Magazine: Anannya প্রযুক্তির ঘনঘটায় নিঃসন্তান দম্পতি নির্দ্বিধায় টেস্টটিউব বেবি জন্মদানের মাধ্যমে জীবনের পূর্ণতা অর্জনে সক্ষম। সমাজের কুসংস্কারাচ্ছন্ন মনোভাবের অভিশাপের হাত থেকে মুক্তি পেতে পারে। নিঃসন্তান দম্পতি জীবনের ভয়াল অধ্যায় থেকে বেরিয়ে টেস্টটিউব বেবি ধারণের মাধ্যমে সাদাকালো এই জীবনকে রাঙিয়ে নিতে পারে রংধনুর সাত রঙে। না পাওয়ার গ্লানি পিছনে ফেলে টেস্টটিউব বেবি জীবনকে পূর্ণতায় পরিপূর্ণ করে।  নিঃসন্তান দম্পতির বিবাহিত জীবনের পূর্ণতাই যেন সন্তান জন্মদান করা। তাই প্রতিটি দম্পতি তাদের জীবনের পূর্ণতা চায়। কিন্তু অনেক সময় শারীরিক নানাপ্রতিবন্ধকতার কারণে এই পূর্ণতা সম্ভব হয় না। আর তা থেকেই শুরু হয় পারিবারিক কলহ। যা এক পর্যায় ডিভোর্সে রূপ লাভ করে। যা বর্তমানে অনেকাংশই বেড়েই চলেছে। আর এর অধিকাংশ ভুক্তভোগী হচ্ছেন মেয়েরা। সকল মেয়েই চায় মাতৃত্বের স্বাদে নিজেকে পরিপূর্ণ করতে। জীবনকে পরিপূর্ণভাবে উপভ...

সন্তানের সৃজনশীলতা বিকাশের সুযোগ দিন

Image
পেরেন্টিং সন্তানের সৃজনশীলতা বিকাশের সুযোগ দিন সাদিয়া সেলিম Magazine: Anannya     জেনে রাখুন, আপনার সমস্ত চাওয়াপাওয়া নির্দেশ আদেশের ভিড়ে ওখানেই সে নিশ্বাস ফেলতে পারে! ওটাই তার স্বস্তি! কিংবা যদি আপনার মেয়েটি খেলতে ভালোবাসে, ব্যাডমিন্টন কিংবা ক্রিকেট, খেলতে দিন! হয়ত সমাজে এসবের মূল্যায়ন কম! সন্তান তো আপনারই! তার সুখের জন্যেই তো এতকিছু! তবে তার ভালোলাগাকে কেন এত আপত্তিকর মনে হবে? সেটাও আপন করে নিন না! তাকে শেখান, তাকে বুঝতে দিন, আপনি তার জন্যে সমাজকে একপাশে রাখতে পারেন, প্রতিদান আপনি নিজেই দেখতে পাবেন! অযথা তাকে ডাক্তার কিংবা ইঞ্জিনিয়ার বানানোর চেষ্টা করে তার জীবনটা বিষিয়ে তুলবেন না! কারণ, তার ব্যর্থতার ভার স্বয়ং আপনিই নিতে চাইবেন না, সমাজের তো প্রশ্নই ওঠে না!    একটি সত্য ঘটনা দিয়েই শুরু করি। আমার খালামণি একটি মেয়ে সন্তানের মা। তাদের দা€úত্য জীবনের অনেকবছর পর একটিমাত্র সন্তান তারা লাভ করেন। সেও বহু...

সঙ্গীকে যেসব কথা বলবেন না

Image
সঙ্গীকে যেসব কথা বলবেন না Samakal ফাইল ছবি     বিবাহিত জীবনে প্রেম, ভালোবাসা, ঝগড়া প্রাত্যহিক জীবনের অংশ। একান্ত মুহূর্তে সঙ্গীর প্রতি আবেগ অনুভূতি যতটা প্রকাশ করবেন ততই ভালোবাসা বাড়বে। তবে ঝগড়ার সময় কি বলবেন আর কি বলবেন না সেটা মাথায় রাখা জরুরি। কিছু কিছু শব্দ বা বাক্য এতটা মারাত্মক ক্ষতিকর যা পরবর্তী সময়ে আপনাকে অনেক ভোগাবে। এমনকি স্থায়ী বিচ্ছেদ পর্যন্ত ঘটাতে পারে।  বিশেষজ্ঞদের মতে ঝগড়ার সময় সঙ্গীকে যেসব কথা বলবেন না-  তুমি স্বার্থপর কেন বেশিরভাগ সময় হয়তো দেখবেন আপনার সঙ্গী আপনাকে যথাযথ মূল্যায়ন করছেন না। বরং তার চাহিদাগুলো আপনাকে দিয়ে মিটিয়ে নিচ্ছেন। এমনকি আপনাকেও আপনার চাহিদা মিটাতে দেন না। এক কথায় বলা যায়, সঙ্গীর আচরণ পুরোপুরি স্বার্থপরের মতো। তিনি তার স্বার্থের বাইরে কিছুই করেন না। তাই বলে সঙ্গীকে কখনো বলতে যাবেন না, তুমি এত স্বার্থপর কেন? এতে সম্পর্কে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব পড়বে। এমনি কি স্থায়ী বিচ্ছেদের দিকে সম্পর্ক এড়িয়ে যেতে পারে! তোমাকে বিয়ে করাই ভুল হয়েছে প্রত্যেক বিবাহিত যুগলই জীবনের কোন না কোন সময় বিয়ে নিয়ে ভাবেন। এবং মন...

সন্তান মানুষ করার শিল্পকলা

Image
সন্তান মানুষ করার শিল্পকলা প্রতীকী ছবি     যখনই কোনো সন্তানের জন্ম হয়, বেশির ভাগ লোক এটা ধরে নেন যে, তখনই তাদের শিক্ষক হওয়ার সময় এসে গেছে। যখন আপনার বাড়িতে একটি শিশুর আগমন ঘটে, তখন সেটা শিক্ষক হওয়ার সময় নয়, এটা শেখবার সময়, কারণ আপনি যদি আপনার নিজের দিকে তাকিয়ে দেখেন এবং সন্তানের দিকে দেখেন, দেখবেন আপনার সন্তান অনেক বেশি আনন্দময়, তাই না? তাই এটা আপনার তাদের কাছে জীবনের শিক্ষা নেওয়ার সময়, উলটোটা নয়। একমাত্র জিনিস যেটা আপনি নিজের সন্তানকে শেখাতে পারেন, সেটা হলো—কীভাবে জীবনটা টিকিয়ে রাখতে হবে। শুধু এটুকুই আপনার করা প্রয়োজন; কিন্তু স্বয়ং জীবনের কথা যখন আসে, একটি শিশু অনুভবের স্তরে নিজে থেকেই জীবনের বিষয়ে অনেক বেশি জানে। সে নিজেই জীবন; এটা সে জানে। এমনকি আপনিও, যদি আপনার মনের ওপর যেসব প্রভাবগুলো চাপিয়ে দিয়েছেন, সেগুলো সরিয়ে নেন, তাহলে আপনার প্রাণশক্তিও জানে ঠিক কীভাবে ‘থাকা প্রয়োজন’। শুধু আপনার মনটাই জানে না ঠিক কীভাবে ‘হতে হয়’। একজন মানুষ অনেক রকমের যন্ত্রণা ভোগ করার ক্ষমতা রাখেন—কল্...

সুখী দাম্পত্যের চাবিকাঠি

Image
সুখী দাম্পত্যের চাবিকাঠি লাইফস্টাইল ডেস্ক,    বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম সুখ একটা চর্চার বিষয়। কিছু বিষয়ে সচেতন থাকলে সুখী থাকা খুব কঠিন কিছু নয়। একে অপরকে সঙ্গ দিয়ে, সুবিধা অসুবিধা বুঝে সাহায্য করে সহযোগিতার মাধ্যমে দাম্পত্যজীবন কীভাবে সুন্দর ও সুখী করবেন তাই জানিয়েছে সম্পর্ক বিষয়ক একটি ওয়েবসাইট। সঠিক সময়: দাম্পত্যে মতের অমিল একটা স্বাভাবিক বিষয়। এই জন্য চাই দুইজনের মিলিত আলোচনা। তবে গঠনমূলক আলোচনা এবং সমালোচনা সঠিক সিদ্ধান্তের জন্য খুবই জরুরি। এরকম আলোচনার সময় কিছুতেই একজন আরেকজনের সঙ্গে কঠোরভাবে কথা বলা যাবে না। কোনো একজনের বক্তব্যের মাঝে থামিয়ে সিদ্ধান্ত দিয়ে দেওয়াও একটা ক্ষতিকর প্রবণতা। সঙ্গীকে তার কথা সম্পূর্ণ করার সুযোগ দিয়ে তারপরই কথা শুরু করা উচিত। দুজনে মোরা দুজনের তরে: মন মতো সঙ্গী একটা আপেক্ষিক ধারনা। কেউই অন্য কারও মন মতো হতে পারে না। তবে একজন যদি অপরজনের কথা ভেবে কিছুটা ছাড় দেওয়ার মানসিকতা রাখতে পারে তাহলে সম্পর্ক অনেক মধুর হয়। দুজনের একজন হয়ত খেলার পাগল, অন্যজন গানের। দুইজনই যদি...

দাম্পত্য ঝগড়া থামানোর উপায়

Image
দাম্পত্য ঝগড়া থামানোর উপায় লাইফস্টাইল ডেস্ক,    বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম ‘ঝগাড়াঝাঁটি তক্ক বিতক্ক বাদ বিতম্বাদ চলবে... তবু তুমিও যাবে না দিল্লি, আমিও না বম্বে’ অঞ্জন দত্তের গানের মতো দাম্পত্যজীবনে ঝগড়া চলতেই পারে। তবে এই বিবাদ থামাতে জানা থাকা চাই কৌশল। সামান্য ঝগড়া থেকে সম্পর্কে অবনতি ঠেকাতে ধৈর্য এবং শান্ত মেজাজ ধরে রাখাটাই সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ। আর তা করতে পারলে এক কথাতেই ঝগড়া মীমাংসা করে ফেলতে পারবেন। সম্পর্কবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে এই বিষয়ের উপর প্রকাশিত প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের কানেক্টিকাটের বিবাহ ও পরিবারবিষয়ক পরামর্শক জিল হুইটনি বলেন, “ঝগড়ার সময় সবচাইতে ইতিবাচক কথাটি হতে পারে ‘আমি তোমার যুক্তিটা বুঝতে পেরেছি’ কিংবা ‘এই বিষয়ে তুমি ঠিক বলেছ’ কিংবা এই রকম ভাব প্রকাশ করে এমন যে কোনো বাক্য। মূল বিষয় হল সঙ্গীকে বোঝানো যে, তার কথা আপনি শুনেছেন এবং তার মতামতকে গুরুত্ব দিয়েছেন।” ঝগড়ার সময় এমন কথন সঙ্গীর চোখে আপনাকে অপরাধী হওয়া থেকে বাঁচায়। সঙ্গীর মনে হয়, যাই হোক না কেনো, আপনি সঙ্গীর পক্ষেই আছেন। এ থেকে বোঝা যায়, ...

সন্তানের বন্ধু হওয়া

Image
সন্তানের বন্ধু হওয়া লাইফস্টাইল ডেস্ক,    বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম সন্তানের সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক তৈরি করতে পারলে সন্তান লালন-পালন যেমন সহজ হয় তেমনি সন্তানও বেড়ে ওঠে একজন স্বয়ং সম্পূর্ণ মানুষ হিসেবে। একটা শিশুর বেড়ে ওঠার জন্য তার বাবা মায়ের সহযোগিতা অপরিহার্য। অনেক বাবা মা শিশুকে বড় করেন এমন একটা মানসিকতা নিয়ে যে, শিশুরা কিছুই জানে না, তাকে শেখাতে হবে এবং প্রয়োজনে কড়া শাসন করতে হবে। তবে এমন অনেক বাবা-মা আছেন যারা শিশুকে একজন আলাদা মানুষ হিসেবে গুরুত্ব দেন এবং বন্ধুর মতো শিশুর কথাগুলো শোনেন ও ধৈর্য নিয়ে শিশুর বিষয়গুলো সমাধান করেন। শিশুর লালনপালন-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইট জানিয়েছে, যে যেভাবেই শিশুকে লালন-পালনে বিশ্বাস রাখুক না কেনো শিশুর সঙ্গে বন্ধুত্ব করায় ক্ষতিকর কিছু নেই। বরং শিশুর সঙ্গে বন্ধুত্ব করলে ভবিষ্যতে জীবনে তার কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। উদাহরণ স্থাপন করা: শিশুরা যত না শুনে শেখে তার চেয়ে অনেক বেশি দেখে শেখে। সঙ্গে তারা এটাও লক্ষ করে কোন কাজটা বাবা-মা নিজে করছে না কিন্তু ওকে করতে ব...

দাম্পত্যে ১০ মিনিটে সুখী হওয়ার কৌশল

Image
দাম্পত্যে ১০ মিনিটে সুখী হওয়ার কৌশল লাইফস্টাইল ডেস্ক,   বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম   ভালোবাসা রক্ষায় চর্চা করতে হয়। আর সেটা মোটেই সহজ কোনো কাজ নয়। যে কোনো সম্পর্কে জটিলতা থাকবেই। তবে কিছু সহজ কৌশলও আছে। যেগুলো প্রতিদিনের প্রয়োগে প্রেমে আসবে সুখ। সপ্তাহে একদিন নয়, বরং প্রতিদিন সঙ্গীকে তার কাজের জন্য ধন্যবাদ দিয়ে এবং ঘরের কাজে টুকটাক সহযোগিতা করার মধ্য দিয়ে সম্পর্কে ভালো রাখা যায়। সঙ্গীর প্রতি আপনার মনোযোগ ও ভালোবাসা প্রকাশ করতে পারেন প্রতিদিনকার ছোটখাট নানা কাজের মাধ্যমে। পাশাপাশি ছোটখাট ঝগড়াঝাটি এড়িয়ে চলুন। সচেতন হয়ে কথা বলুন ‘সচেতন হয়ে কথা বলা’ রোমান্টিক জুটিদের জন্য প্রযোজ্য না হলেও আপনার সঙ্গী কী বলছে তা মনোযোগ দিয়ে শোনা তারপর নিজের কথা বলা– অভ্যাসটি চর্চা করতে এটা বেশ কার্যকর। বিষয়টা এমন হতে পারে- * আপনার সঙ্গী কী বলছেন তা শুনুন আনুমানিক তিন মিনিট। * এরপর আপনি কী শুনেছেন সে অনুযায়ী প্রতিক্রিয়া করুন। * সঙ্গীর মতামত নিন ও নিজের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করুন যতক্ষণ না সঙ্গী সন্তুষ্টি পাচ্ছে। * একই...