বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

সঙ্গীকে যেসব কথা বলবেন না

সঙ্গীকে যেসব কথা বলবেন না

Samakal

ফাইল ছবি
 
 বিবাহিত জীবনে প্রেম, ভালোবাসা, ঝগড়া প্রাত্যহিক জীবনের অংশ। একান্ত মুহূর্তে সঙ্গীর প্রতি আবেগ অনুভূতি যতটা প্রকাশ করবেন ততই ভালোবাসা বাড়বে। তবে ঝগড়ার সময় কি বলবেন আর কি বলবেন না সেটা মাথায় রাখা জরুরি। কিছু কিছু শব্দ বা বাক্য এতটা মারাত্মক ক্ষতিকর যা পরবর্তী সময়ে আপনাকে অনেক ভোগাবে। এমনকি স্থায়ী বিচ্ছেদ পর্যন্ত ঘটাতে পারে। 
বিশেষজ্ঞদের মতে ঝগড়ার সময় সঙ্গীকে যেসব কথা বলবেন না- 

তুমি স্বার্থপর কেন
বেশিরভাগ সময় হয়তো দেখবেন আপনার সঙ্গী আপনাকে যথাযথ মূল্যায়ন করছেন না। বরং তার চাহিদাগুলো আপনাকে দিয়ে মিটিয়ে নিচ্ছেন। এমনকি আপনাকেও আপনার চাহিদা মিটাতে দেন না। এক কথায় বলা যায়, সঙ্গীর আচরণ পুরোপুরি স্বার্থপরের মতো। তিনি তার স্বার্থের বাইরে কিছুই করেন না। তাই বলে সঙ্গীকে কখনো বলতে যাবেন না, তুমি এত স্বার্থপর কেন? এতে সম্পর্কে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব পড়বে। এমনি কি স্থায়ী বিচ্ছেদের দিকে সম্পর্ক এড়িয়ে যেতে পারে!

তোমাকে বিয়ে করাই ভুল হয়েছে
প্রত্যেক বিবাহিত যুগলই জীবনের কোন না কোন সময় বিয়ে নিয়ে ভাবেন। এবং মনে মনে হয়তো একাধিকবার বলেন, বিয়ে করাটা ভুল হয়েছে। বিয়ে না করলে এটা করা যেত...ওটা করা যেত...কিংবা জীবনটা অনেক সুন্দর হতো। তখন কেউ কেউ সঙ্গীর মুখের উপর বলেই ফেলেন, তোমাকে বিয়ে করা ভুল হয়েছে। এই কথা সঙ্গীর মনে মারাত্মক প্রভাব ফেলে। বেশিরভাগ সম্পর্কের ক্ষেত্রে এই ক্ষতি পুষিয়ে ওঠে না।

আমার চাকরি তোমার চাকরির চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ
ভালোবাসা, বিশ্বাস, শ্রদ্ধা ও দায়িত্ব এই চারটি উপর ভিত্তি করে সুন্দর দাম্পত্য সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এই চারটির মধ্যে একটি যদি দুর্বল হয় তাহলে সম্পর্ক ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। শ্রদ্ধা সম্পর্কের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। তাই কখনো যদি বলা হয়, তোমার চাকরির চেয়ে আমার চাকরি গুরুত্বপূর্ণ সেক্ষেত্রে সঙ্গীর চাকরিকে ছোট করে দেখা হয়। প্রতিটি চাকরি আলাদা এবং সম্মানের। তাই সঙ্গীর চাকরিকে কখনো ছোট করে দেখবেন না। সঙ্গী আপনার বেতনের চেয়ে অনেক কম পেলেও তাকে উৎসাহ ও সহযোগিতা করুন।

আমি তোমার মাকে ঘৃণা করি
বিয়ের পর পরই সঙ্গীর পরিবার হয়তো আপনার উপর কর্তৃত্ব ফলাচ্ছে। সম্পর্কের শুরুতে বিশেষ করে শাশুড়ি অযাচিত নানা রকম উপদেশ দিচ্ছেন আপনাকে। যে কারণে আপনি তার উপর মহাবিরক্ত। যত বিরক্ত হোন না কেন, কখনো বলতে যাবেন না তোমার মাকে কিংবা বাবাকে আমি ঘৃণা করি।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

Comments

Popular posts from this blog

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

এইজলেস বিউটি A টু Z

ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো?