Posts

Showing posts from August, 2020

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

গর্ভাবস্থায় হঠাৎ কোনো খাবারে তীব্র আসক্তি

Image
গর্ভাবস্থায় হঠাৎ কোনো খাবারে তীব্র আসক্তি ডা. শামীমা ইয়াসমিন আপডেট: ৩০ জুলাই ২০২০ প্রথম আলো     নিয়মিত ও নির্দিষ্ট সময় পরপর খাবার খান। বেশি খিদে লাগতে দেবেন না। পরিমিত পরিমাণে স্বাস্থ্যকর নাশতা, ফলমূল, দুধ খাবেন। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর অনেকেরই নানা ধরনের খাবারের প্রতি তীব্র আসক্তি তৈরি হয়। যিনি আগে মিষ্টি পছন্দ করতেন না, তাঁকে এ সময় দেখা যায় মিষ্টিজাতীয় খাবার খেয়ে সাবাড় করে ফেলতে। কেউ ঝাল-মসলাদার খাবারে আসক্ত হন, কেউবা ফাস্ট ফুডের জন্য পাগল হয়ে ওঠেন। কেউ আবার সারা দিন টক খেতে থাকেন। গর্ভাবস্থায় হঠাৎ নির্দিষ্ট কিছু খাবারের ...

ক্যামেরাটা থাক ভালো

Image
ক্যামেরাটা থাক ভালো আবরার ফাহিম চৌধুরী আপডেট: ১৯ আগস্ট ২০২০,  প্রথম আলো       নিয়মিত ক্যামেরার যত্ন নিন এই সময়ে। ছবি: প্রথম আলো করোনা পরিস্থিতির কারণে মোটামুটি অনেকেই বাসায় শুয়ে-বসে সময় কাটাচ্ছি। বাইরে তেমন একটা বের হওয়া হচ্ছে না। শখের বা কাজের ক্যামেরাটাও সম্ভবত তুলে রাখা। বাইরে বেরিয়ে ছবি তোলা আপাতত বন্ধ অনেকেরই। যাঁরা অপেক্ষাকৃত নতুন ক্যামেরা ব্যবহারকারী বা শখের আলোকচিত্রী, তাঁরা হয়তো অনেক বিষয়ে জানি না, ক্যামেরার জন্য এই মৌসুমটা একেবারে ভালো নয়। সোজা বাংলায় আমরা যাকে বলি ‘ভ্যাপসা’ আবহাওয়া। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ অত্যধিক পরিমাণে বেশি। তার ওপর দেশের মোটামুটি সব জায়গায়ই কমবেশি বৃষ্টি লেগেই আছে। একটানা ঘরে থেকে আপনার ক্যামেরার তাই নানা সমস্যা হতে পারে এখন। এখন কী করি বৃষ্টির দিনে ক্যামেরা বা লেন্স অরক্ষিত রাখলে ছত্রাক বা ফাঙ্গাস পড়ার আশঙ্কা থাকে প্রবল। অরক্ষিত বলতে সিন্দুকে রাখার কথা বলছি না, বেশির ভাগ সময় বদ্ধ জায়গায় রাখার জন্যই এতে ছত্রাকের আক্রমণ হয়। আবদ্ধ বা স্যাঁতসেঁতে জায়গায় ক্যামেরা রাখা ঠিক নয়। ছত্রাকের সমস্যায় পড়েননি এ রকম আলোকচিত্রী খ...