www.bdmassmedia.blogspot.com is the most popular and largest Newspaper and Media websites which known as BD Mass Media. If you looking for a list of the most popular Bengali & English Newspaper, Online and Local News Portals, Job Sites, Health, Sports, Educational and Share News Site, TV Station, FM Radio and Media sites in Bangladesh, even worldwide, then you are in the right place. Happy Browsing.
বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন। বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়। ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...
গ্র্যাজুয়েশনের পর কমবেশি সবাই চেষ্টা করে ভালো একটি চাকরিতে প্রবেশ
করার জন্য। সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোনো একটি প্রতিষ্ঠান দিয়ে ক্যারিয়ার
শুরু করার লক্ষ্য থাকে সবার। ব্যাংক জব দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করার
চিন্তাও অনেকের মনে থাকে। কারণ এই ক্যারিয়ারে একদিকে যেমন ভালো সম্মান
আছে, অন্যদিকে কাজে লেগে থাকতে পারলে ভবিষ্যতে বেশ সুযোগ সুবিধা পাওয়া
যায়। তাই স্বাভাবিকভাবেই ব্যাংক জবের প্রতি তরুণ সমাজের ভালো আকর্ষণ কাজ
করে।
ব্যাংক জবে প্রবেশের জন্য আগে থেকে বিশেষ প্রস্তুতি থাকা জরুরি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তালিকাভুক্ত ৬৪টি ব্যাংকের সবকটিতেই চাকরি পাওয়ার জন্য
চাকরি প্রার্থীকে ইন্টারভিউ দিতে হয়। এই লেখায় আমরা ব্যাংক জবের জন্য
কীভাবে প্রস্তুতি নিতে হয় সেটি নিয়েই আলোচনা করবো। তবে তার আগে বাংলাদেশে
কী কী ধরণের ব্যাংক আছে সেই ব্যাপারে আমরা একটু জেনে নেই।
বাংলাদেশের সমগ্র ব্যাংকিং সিস্টেমের কেন্দ্রে রয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক,
যেটিকে আমরা কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলে চিনি। এটিকে অনেক সময় সরকারের ব্যাংক
বলা হয়ে থাকে। কারণ সমগ্র রাষ্ট্রের আর্থিক লেনদেনের পর্যবেক্ষণ থেকে শুরু
করে কারেন্সি ইস্যু করা, বৈদেশিক মুদ্রার রক্ষণাবেক্ষণ করা, রাষ্ট্রের
রিজার্ভ সুরক্ষিত রাখা এবং অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর উপর নজরদারি
করার কাজ হলো বাংলাদেশ ব্যাংকের। বর্তমানে সারা দেশে বাংলাদেশ ব্যাংকের
১০টি অফিস কার্যকর রয়েছে।
বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হলো বাংলাদেশ ব্যাংক; image source: Dhaka Tribune
আর বাকি সব ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে ৫৯টি নির্ধারিত বা তফসিলি ব্যাংক এবং
৫টি অনির্ধারিত ব্যাংক। ৫৯টি তফসীল ব্যাংকের মাঝে রয়েছে ৬টি রাষ্ট্র
মালিকানাধীন ব্যাংক যেগুলো আমরা সরকারি ব্যাংক নামে চিনি। এছাড়াও রাষ্ট্র
মালিকানাধীন ৩টি বিশেষ ব্যাংক রয়েছে যেগুলোর উদ্দেশ্য হলো কৃষি এবং
শিল্পের উন্নয়নে কাজ করা। এরপর রয়েছে ৪১টি ব্যাক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান
মালিকানাধীন ব্যাংক। এগুলো হলো বেসরকারি ব্যাংক। এই বেসরকারি ব্যাংকগুলোর
৩৩টি তথাগত নিয়মে পরিচালিত। অর্থাৎ সুদভিত্তিক ব্যাংক ব্যবস্থা। আর বাকি
৮টি ইসলামি শরিয়াহ নিয়মে পরিচালিত। অর্থাৎ এসকল ব্যাংক সুদের বদলে
গ্রাহকের সাথে লাভ-ক্ষতি ভাগ করে নেয়। আর সবশেষে ৯টি রয়েছে বৈদেশিক
ব্যাংক। এগুলো নিজ নিজ দেশ থেকে পরিচালিত হলেও বাংলাদেশে তাদের শাখা
রয়েছে।
আর অনির্ধারিত ৫টি ব্যাংক হলো আনসার ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংক, কর্মসংস্থান
ব্যাংক, গ্রামীণ ব্যাংক, জুবিলী ব্যাংক এবং পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক। এই
ব্যাংকগুলো তফসীল ব্যাংকগুলোর মতো সবরকমের কার্যক্রমে অংশ নিতে পারে না।
এবার আসি ব্যাংক জবের ব্যাপারে। প্রতিটি ব্যাংকই তাদের নিজস্ব নিয়মে
চাকরি প্রার্থীর ইন্টারভিউ নিয়ে থাকে। তবে প্রায় সবার মনেই সরকারি চাকরি
করার আকাঙ্ক্ষা থাকে। সরকারি ব্যাংকের ক্ষেত্রেও এর ব্যাতিক্রম নয়। তাই এই
লেখায় ব্যাংক জবের প্রিপারেশনের জন্য সরকারি ব্যাংকের পরীক্ষাকে মডেল ধরে
নিয়ে আলোচনা করবো।
বাংলাদেশে সরকারি ব্যাংকগুলোর যেকোনো পদের জন্য পরীক্ষা হয় মোট তিন
ধাপে। প্রথম ধাপে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা, যেটি ১০০ নম্বরের বহু নির্বাচনী
প্রশ্নের মাধ্যমে নেয়া হয়। দ্বিতীয় ধাপ হলো ২০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা
এবং সবশেষে হলো ভাইভা। প্রতিটি ধাপের জন্যই আলাদাভাবে প্রস্তুতি থাকা
জরুরি। শুরুতেই আমরা প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ব্যাপারে জানবো।
পরীক্ষার সময় নিজেকে সামলে রাখুন; image source: Visme
প্রিলিমিনারিপরীক্ষা
আগেই বলেছি প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হবে ১০০ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষার
মাধ্যমে। ১ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে এখানে ৮০টি প্রশ্নের উত্তর করতে হয়।
প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ করে নম্বর কেটে নেয়া হয়। এখানে প্রশ্ন করা
হয় ইংরেজি, বাংলা, গণিত ও বুদ্ধিমত্তা, সাধারণ জ্ঞান এবং কম্পিউটার থেকে।
নম্বর বণ্টনের ক্ষেত্রে ইংরেজি থেকে ২০, বাংলা থেকে ২০, গণিত ও
বুদ্ধিমত্তা মিলিয়ে ৩০, সাধারণ জ্ঞান থেকে ২০ এবং কম্পিউটার থেকে ১০
বরাদ্দ থাকে। এবার আসি প্রতি বিষয় থেকে কী ধরণের প্রশ্ন করা হয় এবং এর
জন্য প্রস্তুতি কীভাবে নেয়া যায়।
ইংরেজি
ইংরেজি প্রশ্ন করা হয় গ্রামার এবং ভোকাবুলারি থেকে। গ্রামার থেকে
প্রশ্ন করা হয় ১০ নম্বরের এবং ভোকাবুলারি থেকে প্রশ্ন করা হয় ১০ নম্বরের।
গ্রামারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু নিয়ম জানা থাকলেই বেশ ভালো মতো উত্তর
করে আসা যায়। তবে ইংরেজি ভোকাবুলারি তো আর পড়ে শেষ করা যাবে না। কারণ
আমরা সবাই জানি ইংরেজির শব্দ ভান্ডার বেশ সমৃদ্ধ।
ভোকাবুলারির জন্য Synonym and Antonym, Phrase and Idioms, One word
subtitutes, Spelling Mistake, Analogy এসব জানা জরুরি। আর গ্রামারের
জন্য Tense, Verbs, Prepositions, Parts of Speech, Voice, Narration,
Degree of Comparison, Group Verbs এগুলোর নিয়ম শিখে রাখা জরুরি।
গ্রামারের নিয়ম জানার জন্য Barron’s অথবা Cliff’s TOEFEL এর পাশাপাশি
বাজারে ভালো চলে এমন একটি বই সাথে রাখতে পারেন। আর ভোকাবুলারির জন্য GMAT /
GRE Vocabulary পড়লেই চলবে। তবে সাথে যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের IBA তে
MBA এর পরীক্ষার জন্য যে বইগুলো বাজারে আছে সেগুলো পড়তে পারেন, তাহলে
সবচেয়ে ভালো হয়।
বাংলা
বাংলার ক্ষেত্রে ব্যাকরণ এবং সাহিত্য মিলিয়ে ২০ নম্বরের প্রশ্ন করা
হয়। ব্যাংক জবের জন্য বাংলার প্রস্তুতি অনেকটা বিসিএস পরীক্ষার অনুরূপ।
যারা বিসিএসের পাশাপাশি ব্যাংক জবের জন্য প্রস্তুতি নিতে চাচ্ছেন, তাদের
জন্য আলাদা করে বাংলার প্রস্তুতি না নিলেও চলবে। বাংলার সাহিত্য অংশের জন্য
বাজারে প্রচলিত যেসব ভালো বই আছে সেগুলোর একটি কিনলেই হবে। নীলক্ষেত কিংবা
বাংলাবাজারের যেকোনো বইয়ের দোকানে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেই বর্তমানে ভালো
চলছে এমন যেকোনো বই বিক্রেতা আপনাকে দেখিয়ে দিবে। তবে এর সাথে শিক্ষা
বোর্ডের যতো বাংলা বই আছে সেগুলো অবশ্যই সাথে রাখা উচিত। ব্যাকরণের জন্য
বোর্ড অনুমোদিত একটি বই অনুসরণ করা ভালো।
মজায় মজায় অংক শিখ!
গণিতওবুদ্ধিমত্তা
যেহেতু ব্যাংক জবের জন্য পরীক্ষা দিচ্ছেন, সেহেতু গণিত থেকে বড় একটি
অংশ পরীক্ষায় থাকবে এটাই স্বাভাবিক। গণিত ও বুদ্ধিমত্তা মিলিয়ে প্রশ্ন
করা হয় ৩০ নম্বরের। আমরা সবাই জানি যে গণিতের ৩টি অংশ আছে। বীজগণিত,
পাটিগণিত ও জ্যামিতি। ব্যাংক জবের ক্ষেত্রে সাধারণত জ্যামিতি থেকে কোনো
প্রশ্ন করা হয় না। বীজগণিত ও পাটিগণিত থেকে লাভ-ক্ষতি, সুদ-আসল, বিন্যাস ও
সমাবেশ এবং সমীকরণের মতো টপিক থেকে প্রশ্ন করা হয়।
এর জন্য বাজারে গণিতের যেসকল গাইড বই পাওয়া যায় সেগুলোর পাশাপাশি ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের IBA তে MBA পরীক্ষার জন্য যেসকল গাইড বই পাওয়া যায়,
সেগুলো পড়া ভালো। যদি গণিতের জন্য উল্লিখিত টপিকগুলোর বেসিক আগে থেকেই
ভালো থাকে, তাহলে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির জন্য বোর্ড অনুমোদিত বীজগণিত বইটি
থেকে অংক করতে পারেন। সেই সাথে স্কুল লেভেলের বোর্ড বইগুলো অবশ্যই দেখা
উচিত।
বুদ্ধিমত্তার জন্য বাজারে বিভিন্ন বই পাওয়া যায়। তবে সবচেয়ে ভালো হয়
IBA এর ভর্তি পরীক্ষার জন্য যেসকল বই পাওয়া যায় বাজারে সেগুলো সাথে
রাখা।
সাধারণজ্ঞান
সাধারণ জ্ঞানের কথা শুনলেই প্রথমে মাথায় আশে বিশ্বের সবকয়টি দেশের
রাজাধানীর নাম ও মুদ্রার নাম মুখস্থ করতে হবে। কিন্ত প্রকৃতপক্ষে বিষয়টি
সেরকম না। সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নগুলো করা হয় সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া
বিভিন্ন ইস্যু এবং কিছু ঐতিহাসিক ঘটনাবলি মিলিয়ে। অর্থনীতি সংক্রান্ত নানা
প্রশ্নও এখানে থাকে। সাধারণ জ্ঞানের প্রস্তুতির জন্য প্রতিদিনের পত্রিকা
পড়ার পাশাপাশি প্রতিমাসের কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স পড়া উচিত। সেই সাথে
বাজারে ভালো চলছে সাধারণ জ্ঞানের এমন একটি বই সাথে রাখা ভালো।
যারা একদম নতুন প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং যাদের সামনের অন্তত ৩ মাসের মধ্যে
কোনো পরীক্ষা নেই, তারা সাধারণ জ্ঞানের প্রস্তুতির জন্য MP3 বইটি পড়তে
পারেন।
কম্পিউটার
কম্পিউটার বিষয়ে প্রস্তুতির জন্য একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীতে বোর্ড
অনুমোদিত যেসকল বই আছে, তার একটি অনুসরণ করলেই চলবে। এখান থেকে ১০ নম্বরের
প্রশ্ন করা হয়।
এগুলো ছিলো প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি বিষয়ক পরামর্শ। গুগলে
খোঁজ করলেই পূর্ববর্তী বছরগুলোতে পরীক্ষার প্রশ্নগুলো পেয়ে যাবেন। সেগুলো
সমাধান করার চেষ্টা করলে প্রশ্নের মানের ব্যাপারে বেশ ভালো একটি ধারণা
আপনি পেয়ে যাবেন।
লিখিত পরীক্ষায় ২ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে ২০০ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর করতে
হয়। এখানে যে সব বিষয়ে প্রশ্ন করা হয় তা সংক্ষেপে আলোচনা করছি।
Focus Writing in English – 25 marks
এখানে কোনো একটি নির্দিষ্ট পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে আপনার কাছে সেই
বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাওয়া হবে। এখানে দেখা হয় আপনার কাছে যা চাওয়া
হয়েছে সেটি সুন্দরভাবে তুলে ধরতে পারছেন কিনা। জাতীয় ইংরেজি দৈনিকগুলোতে
যেই ধরণের ইংরেজি ব্যবহার করা হয়, মোটামুটি সেই পর্যায়ের ইংরেজি লিখতে
পারলেই এখানে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব।
সাম্প্রতিক কিংবা ঐতিহাসিক যেকোনো রকমের প্রশ্ন এখানে করা হতে পারে।
উদাহরণ হিসেবে ২০১৮ সালের বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক পদের পরীক্ষার
কথা বলা যায়। সেখানে এই প্রশ্নে চাওয়া হয়েছিলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম ২৫ দিনের কাজের মূল্যায়ন নিয়ে।
বলে রাখা ভালো, পরীক্ষার দিন ছিলো ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের ২৮ তম
দিন। বুঝতেই পারছেন কতোটা সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে এখানে প্রশ্ন করা হয়ে
থাকে।
Creative Writing in English – 25 marks
এখানে এমন প্রশ্ন করা হবে যার মাধ্যমে আপনি ইংরেজিতে কতোটা সাবলীলভাবে লিখতে পারেন তা বোঝা যায়।
English Comprehension – 30 marks
এই প্রশ্নে একটি অনুচ্ছেদ দিয়ে সেখান থেকে ছোট ছোট প্রশ্ন করা হবে।
অনুচ্ছেদের মূল বিষয় বুঝতে পারলে প্রশ্নগুলোর উত্তর সহজেই পেরে যাবেন।
Mathematics – 30 marks
প্রিলিমিনারির জন্য গণিতের যেসব টপিক নিয়ে পড়েছিলেন, এখানেও সেই একই টপিক। তবে এখানে বড় অংক করার জন্য প্রস্তুতি রাখতে হবে।
Focus Writing in Bangla – 30 marks
ইংরেজির মতোই এখানে বাংলায় কোনো নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে জানতে চাওয়া
হবে। এখানে বাংলায় সাহিত্যের ভাষা ব্যবহার করে নিজের আবেগকে সুন্দরভাবে
উপস্থাপন করতে পারাটাই মূল বিষয়।
Translation: Bangla to English – 30 marks
বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ। প্যারাগ্রাফ এবং সাধারণ বাক্য, দু’টোই থাকতে পারে।
Translation: English to Bangla – 30 marks
ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ। আগেরটির মতোই।
পরীক্ষার সময় মোটেও হাল ছেড়ে দেয়া চলবে না; image source: Giphy
এগুলো দেখেই আশা করি বুঝতে পারছেন লিখিত পরীক্ষার জন্য আপনার কীভাবে
প্রস্তুতি নেয়া উচিত। যেহেতু ব্যাংক জব, তাই ব্যাংকিং নিয়ে ছোটখাটো
প্রশ্ন থাকতে পারে। সেগুলোর জন্যও প্রস্তুতি নিয়ে রাখা ভালো।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে আপনাকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে।
সেখানে বিচারক বোর্ডের সামনে নিজেকে যোগ্য প্রমাণ করতে পারাটাই হবে আপনার
মূল লক্ষ্য।
বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন। বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়। ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...
এইজলেস বিউটি A টু Z ক্যানভাস ম্যাগাজিন বয়স বেড়ে যাওয়া আর বুড়োটে দেখানো সমার্থক নয়। যদিও একটির সঙ্গে রয়েছে আরেকটির সম্পর্ক। তা ছিন্ন করে নিজেকে তরুণ দেখানোর চেষ্টায় কতই না নতুন নতুন কৌশল আর উপাদান খুঁজেছি আমরা। সেসবের তালিকা আর কার্যকারিতা হাজির করেছেন জাহেরা শিরীন A তে ভিটামিন ‘এ’ অ্যান্টি এজিংয়ের পাওয়ারহাউস হিসেবে প্রসিদ্ধ রেটিনল। এর মূল উৎসই ভিটামিন ‘এ’। যা কোলাজেন শুধু সৃষ্টিই করে না, এর ক্ষতি সারাইয়েও সাহায্য করে। ত্বকরঙের সমানুপাত বজায় রাখে। রক্ষাও করে। তাই রাতে রেটিনলের নাইট ক্রিমের নিয়মিত ব্যবহার যেমন বয়স রুখতে সহায়ক, তেমনি সবুজ শাকসবজি আর ফলমূল সমৃদ্ধ ব্যালেন্সড ডায়েট সরাসরি শরীরে ভিটামিন ‘এ’র জোগানদাতা। যা রুখে দেয় বয়সের বাড়ন্ত ভাব। এ ছাড়া ভিটামিন এ যুক্ত মাল্টিভিটামিন আর সাপ্লিমেন্ট যথেষ্ট কার্যকর। এএইচএ গ্লাইকোলিক কিংবা ল্যাকটিকের মতো আলফা হাইড্রোক্সি অ্যাসিডগুলো এক্সফোলিয়েটিং এজেন্ট হিসেবে চমৎকার। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বককোষের কার্যক্ষমতা কমতে থাকে। ফলে মৃতকোষ উৎপাদনের মাত্রা বাড়ে। এর পরতে ঢাকা পড়ে যায় তারুণ্যোজ্জ্বলতা। সে ক্ষেত্রে আলফ...
ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো? ইসরাত জাহান পুষ্টিবিদ প্রকাশ: Prothom-Alo মন্দ খাবেন নাকি ভালো, সেটা নিজেই ঠিক করুন কোনটা ভালো খাবার, আর কোনটা অস্বাস্থ্যকর, বুঝে উঠতে পারছেন না? চিন্তার কিছু নেই। সহজ কিছু পদ্ধতি আছে, যার দ্বারা আপনিও বুঝতে পারবেন, কোন খাবারটা শরীরের জন্য ভালো, আর কোনটা মন্দ। খাবারের গায়ে কিন্তু লেখা থাকে না যে এটা ভালো না মন্দ। কোনো মানুষের সঙ্গে মেশার পর যেমন বোঝা যায় সে ভালো না খারাপ, খাবারও তেমনি। খেয়ে বুঝতে হয়, এটা আদৌ শরীরকে ভালো রাখছে কি না! আপনার শরীরই আপনাকে বুঝিয়ে দেবে খাবারের ভালোমন্দ। যেমন ধরুন, আপনার পেটের মেদ যদি দিন দিন বেড়েই চলে, বুঝতে হবে শরীর আপনাকে বলতে চাইছে, যেসব খাবার খাচ্ছেন, সেগুলো ঠিক নয়। আবার যদি খাবার খাওয়ার পর ক্লান্ত লাগে, বুঝবেন যে খাবারটা আপনি খেয়েছেন, সেটি একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। এইভাবে শরীর নিজেই কিন্তু জানান দিয়ে দেয় খাবারের গুণাগুণ। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক এ–সম্পর্কিত আরও কিছু টিপস— প্রাকৃতিক উপাদান নাকি কৃত্রিম পিৎজায় থাকে ক্ষতিকর উপাদান ছবি: পেক্সেলস সেই সব খাবারই শরীরের জন্য ভালো, যেগুলো প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি।...
Comments
Post a Comment