বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

লকডাউন যথেষ্ট নয়, অসুস্থদেরও খুঁজে বের করতে হবে : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

লকডাউন যথেষ্ট নয়, অসুস্থদেরও খুঁজে বের করতে হবে : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

কালের কণ্ঠ অনলাইন   
২২ মার্চ, ২০২০ ১৭:৫৫ |



লকডাউন যথেষ্ট নয়, অসুস্থদেরও খুঁজে বের করতে হবে : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা



বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার শীর্ষস্থানীয় জরুরি পরিস্থিতি বিশেষজ্ঞ মাইক রায়ান বলেছেন, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে শুধু কোনো অঞ্চল লকডাউন বা বন্ধ করে দিলেই হবে না। বরং পুনরায় এই ভাইরাসের আক্রমণ ঠেকাতে জরুরি ভিত্তিতে কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে।
তিনি বলেন, ‘আমাদেরকে সবচেয়ে গুরুত্বের সঙ্গে মনোযোগ দিয়ে যে কাজটি করতে হবে তা হলো যারা এই ভাইরাসের আক্রমণে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তাদেরকে খুঁজে বের করতে হবে। এরপর তাদেরকে অন্যদের থেকে আলাদা করে ফেলতে হবে। তাদেরকে একাকী রাখতে হবে।’

‘আমরা যদি এখন শুধু লকডাউন করেই হাত গুটিয়ে বসে থাকি তাহলে লকডাউন উঠে যাওয়ার পর পুনরায় এই ভাইরাস হানা দিতে পারে। তখন পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ আকার ধারণ করবে।’

রায়ান বলেন, ‘চীন, সিঙ্গাপুর এবং দক্ষিণ কোরিয়া যেভাবে লকডাউন করার পাশাপাশি প্রতিজন সন্দেহভাজন রোগীর করোনা পরীক্ষা করেছে ঠিক সেভাবেই ইউরোপ এবং আমেরিকা সহ বিশ্বের সবদেশেরই উচিত করোনাভাইরাসে অসুস্থদের খুঁজে বের করা।’

করোনার ঝড়ে বিশ্বের ৩৫ টি দেশ লকডাউন হয়েছে। বন্ধ রয়েছে সীমান্তে চলাচল। ১০০ কোটির মত মানুষ রয়েছেন হোম কোয়ারেন্টিনে।

এখন পর্যন্ত বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লাখ ১৪ হাজার ৯০০জন। মারা গেছেন ১৩ হাজার ৫৬৫ জন। সুস্থ হয়েছেন ৯৫ হাজার ৮৮০ জন। এখনো অসুস্থ ২ লাখ ৫ হাজার ৪৫১ জন।

করোনাভাইরাসে এখন সবচেয় খারাপ পরিস্থিতিতে রয়েছে বেশ কয়েকটি দেশ।

ইতালিতে অসুস্থ ৫৩ হাজার ৫৭৮ জন, মারা গেছে ৪৮২৫ জন।

স্পেনে অসুস্থ ২৮ হাজার ৫৭২ জন, মারা গেছেন ১,৭২৫ জন।

যুক্তরাষ্ট্রে অসুস্থ ২৬,৯০০ জন, মারা গেছে ৩৪৮ জন।

জার্মানিতে অসুস্থ ২৩,১২৯ জন, মারা গেছে ৯৩ জন।

ইরানে অসুস্থ ২১,৬৩৮ জন, মারা গেছেন ১,৬৮৫ জন।

ফ্রান্সে অসুস্থ ১৪,৪৫৯ জন, মারা গেছেন ৫৬২ জন।

দক্ষিণ কোরিয়ায় অসুস্থ ৮,৮৯৭ জন। মারা গেছেন ১০৪ জন।

সুইজারল্যান্ডে অসুস্থ ৭,২২৫ জন। মারা গেছেন ৮০ জন।

যুক্তরাজ্যে অসুস্থ ৫ হাজার ১৮ জন। মারা গেছেন ২৩৩ জন।

নেদারল্যান্ডসে অসুস্থ ৩ হাজার৬৩১ জন, মারা গেছেন ১৩৬ জন।

বেলজিয়ামে অসুস্থ ৩ হাজার ৪০১ জন, মারা গেছেন ৭৫ জন।

জাপানে অসুস্থ ১ হাজার ৫৪ জন, মারা গেছেন ৩৬ জন।

ইন্দোনেশিয়ায় অসুস্থ ৪৫০ জন, মারা গেছেন ৩৮ জন।

বাংলাদেশে অসুস্থ ২৭ জন, মারা গেছেন ২ জন। আর সুস্থ হয়েছেন মাত্র ৫ জন।

Comments

Popular posts from this blog

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

এইজলেস বিউটি A টু Z

ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো?