বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

মাস্কারা ব্যবহারের ভুলগুলো

মাস্কারা ব্যবহারের ভুলগুলো

তবে বাজার খুঁজে পছন্দসই একটি মাস্কারা যদি পাওয়াও যায়, তারপরও মন মতো চোখের পাপড়ি পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। এর মূল কারণ হল মাস্কারা লাগানোর কিছু ভুল।
রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে মাস্কারা ব্যবহারের প্রচলিত কিছু ‍ভুলের বিষয় উল্লেখ করা হয়।

অতিরিক্ত কোট দেওয়া

চোখের পাপড়ি ঘন করতে অনেকেই অতিরিক্ত কোট মাস্কারা দিয়ে থাকেন। এতে চোখের পাপড়ি ভার হয়ে যায় এবং অনেক সময় মাস্কারাও ছড়িয়ে পরে। সাধারণত ভালো মাস্কারার ক্ষেত্রে প্রথম কোটই যথেষ্ট, অথবা দ্বিতীয় কোট দেওয়া যেতে পারে। যদি দ্বিতীয় কোটেও পছন্দসই ঘন পাপড়ি না পাওয়া যায়, তাহলে মাস্কারা বদলে ফেলাই ভালো।

পাপড়ি কার্ল বা বাঁকা না করা

চোখের পাপড়ি শুধু ঘন হলেই চলবে না। পাপড়ি কার্ল না করা হলে দেখতে কিছুটা বেমানানিই মনে হতে পারে। কিছু মাস্কারার বোতলে পাপড়ি কার্ল করতে পারার বিষয় লেখা থাকলেও তা খুব একটা কার্যকর হয় না। তাই প্রথমে ল্যাশ কার্লার দিয়ে পাপড়ি কার্ল করে এরপরই মাস্কারা ব্যবহার করা উচিত।

মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ পরীক্ষা করা

মূলত চোখ সাজানোর প্রসাধনীগুলোর স্থায়িত্ব থাকে তিন মাসের মতো। তা বাড়িয়ে চার থেকে পাঁচ মাস ব্যবহার করা যায়। এর থেকে বেশি সময় চোখের প্রসাধনীগুলো ব্যবহারে চোখে জ্বালাপোড়াসহ বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।

পুরো ল্যাশে মাস্কারা না লাগানো

অনেকেই মাস্কারা ব্যবহারের ক্ষেত্রে শুধু চোখের পাপড়ির সামনের অংশে মাস্কারা লাগিয়ে থাকেন। এতে পাপড়ি ভারি হয়ে যায়। আর পাপড়ি ঝরে পড়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। তাই চোখের পাপড়ির মন মতো ঘনত্ব পেতে ল্যাশ লাইন বা পাপড়ির গোড়া থেকে মাস্কারা লাগানো উচিত।

মাস্কারা কাঠি বা ব্রাশ ‘পাম্প’ করা

মাস্কারা ব্যবহারের সময় বেশি প্রসাধনী নেওয়ার জন্য অনেকেই ব্রাশটি বারবার পাম্প করে থাকেন। এতে মাস্কারার ভিতরে বাতাস ঢুকে যায় এবং মাস্কারা শুকিয়ে যায়।

মাস্কারা ছড়িয়ে যাওয়া

তাড়াহুড়া করে মাস্কারা লাগালে অনেক সময় ছড়িয়ে যায়। তখন উঠানো বেশ ঝামেলাকর। এক্ষেত্রে কটন বাড বা তুলায় মেইকআপ রিমুভার নিয়ে মাস্কারা উঠিয়ে ফেলা যায়।

তাছাড়া মাস্কারা ব্যবহারের সময় ধরন বুঝে মাস্কারা কেনা উচিত। কেনার সময় মাস্কারার ব্রাশও দেখে নিতে ভুলবেন না।

ছবি: রয়টার্স।

Comments

Popular posts from this blog

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

এইজলেস বিউটি A টু Z

ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো?