বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

মুজিববর্ষ উপলক্ষে ২০০ টাকার নোট


মুজিববর্ষ উপলক্ষে ২০০ টাকার নোট

 যাযাদি রিপোর্ট   ০৭ মার্চ ২০২০

 

 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উদ্‌যাপন উপলক্ষে ১৭ মার্চ প্রথমবারের মতো বাজারে আসছে ২০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ১৮ মার্চ থেকে ১০০ টাকা মূল্যমান স্বর্ণ ও রৌপ্য স্মারক মুদ্রা এবং ১০০ ও ২০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোট বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসসহ অন্যান্য শাখা অফিসে পাওয়া যাবে। এর আগে ১৭ মার্চ এগুলো বাজারে ছাড়া হবে। ওইদিন রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর উদ্বোধন করবেন। নোটের গায়ে প্রচলিত ব্যাংক নোটের মতোই লেখা থাকবে, 'চাহিবামাত্র ইহার বাহককে দিতে বাধ্য থাকবে'।

বর্তমানে বাজারে এক টাকা, দুই টাকা, পাঁচ টাকা, ১০ টাকা, ২০ টাকা, ৫০ টাকা, ১০০ টাকা, ৫০০ টাকা এবং ১০০০ টাকার নোট প্রচলিত রয়েছে।

২০০ টাকা মূল্যমান স্মারক ব্যাংক নোটের বৈশিষ্ট্য

এই নোট শতভাগ কটন কাগজে মুদ্রিত এবং ইউভি কিউরিং বার্নিশযুক্ত। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির স্বাক্ষরিত ২০০ টাকা মূল্যমান স্মারক ব্যাংক নোটটির সামনের বাঁ পাশে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে নোটের মূল্যমান '$২০০' ও '২০০' ডিজাইন হিসেবে মুদ্রিত রয়েছে। এ ছাড়া নোটের ওপরের অংশে 'জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মশতবর্ষ ১৯২০-২০২০', ওপরে ডান দিকে কোণায় ইংরেজিতে মূল্যমান '২০০' ও ডান দিকে নিচে কোণায় বাংলায় মূল্যমান '$২০০' লেখা রয়েছে। নোটের পেছন ভাগে ডান দিকে গ্রামবাংলার বহমান নদী ও নদীর পাড়ের দৃশ্য (নদীর বুকে নৌকা, পাড়ে পাট ক্ষেত ও নৌকায় পাটবোঝাইয়ের দৃশ্য)। এর বাঁ পাশে বঙ্গবন্ধুর যুক্তফ্রন্টের মন্ত্রী থাকাকালীন একটি ছবি মুদ্রিত রয়েছে। নোটের উপরিভাগে ইংরেজিতে 'ঋধঃযবৎ ড়ভ :যব ঘধঃরড়হ ইধহমধনধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ ঈবহঃবহধৎু ১৯২০-২০২০' এবং নিচে বাঁ দিকে কোণায় 'ইরৎঃয ঈবহঃবহধৎু' লেখা রয়েছে।

নোটের ওপরে বাঁ কোণে বাংলায় মূল্যমান '২০০' ও ডান কোণে 'বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম' এবং নিচে ডান দিকে কোণে ইংরেজিতে মূল্যমান '$২০০' লেখা রয়েছে। এ ছাড়া এতে 'বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম' খচিত রয়েছে এবং নোটটি নাড়াচাড়া করলে নিরাপত্তা সুতার রং লাল হতে সবুজ রঙে পরিবর্তিত হয়। নোটের ডান দিকে কোণায় ইংরেজিতে মুদ্রিত '২০০' মূল্যমানটি উন্নতমানের নিরাপত্তা কালি দ্বারা মুদ্রিত, যাতে নোটটি নাড়াচাড়া করলে রং সোনালি থেকে সবুজ রঙে পরিবর্তিত হয় এবং একটি উজ্জ্বল বার ওপর থেকে নিচে ওঠানামা করে। ২০০ টাকা মূল্যমান স্মারক ব্যাংক নোটটি অন্যান্য ব্যাংক নোটের মতো দৈনন্দিন লেনদেনে ব্যবহৃত হবে।

১০০ টাকা মূল্যমান

স্মারক নোটের বৈশিষ্ট্য

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির স্বাক্ষরিত এই স্মারক নোটের সম্মুখভাগের বাঁ পাশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি এবং নোটের ব্যাকগ্রাউন্ডে 'বঙ্গবন্ধুর স্বাক্ষর ডিজাইন হিসেবে মুদ্রিত রয়েছে। নোটের ওপরের অংশে 'জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মশতবর্ষ ১৯২০-২০২০ এবং নিচের অংশে 'মুজিব বর্ষ' লেখা রয়েছে। নোটের ডান পাশে ওপরে স্মারক নোটের মূল্যমান ইংরেজিতে '১০০' এবং নিচে মূল্যমান বাংলায় '$১০০' লেখা রয়েছে। এ ছাড়া নোটের বাঁ পাশে উলম্বভাবে মূল্যমান ইংরেজিতে '$১০০' মুদ্রিত রয়েছে। নোটের পেছন ভাগে সুন্দরবনের দৃশ্য (গোলপাতা ও সুন্দরীগাছসমৃদ্ধ বনের ভেতর রয়েল বেঙ্গল টাইগার এবং বনের পাশে পালতোলা নৌকাসহ নদীর দৃশ্য) মুদ্রিত রয়েছে। নোটের উপরিভাগে 'ঋধঃযবৎ ড়ভ :যব ঘধঃরড়হ ইধহমধনধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ ঈবহঃবহধৎু ১৯২০-২০২০', নিচে 'ঙঘঊ ঐটঘউজঊউ ঞঅকঅ' ও 'ইঅঘএখঅউঊঝঐ ইঅঘক' লেখা রয়েছে। এ ছাড়া নোটের ওপরে ডান পাশে ইংরেজিতে স্মারক নোটের মূল্যমান '১০০' এবং নিচে বাঁ পাশে মূল্যমান বাংলায় '$১০০' এবং ডান পাশে 'বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম' মুদ্রিত রয়েছে। ১০০ টাকা মূল্যমান স্মারক নোটটিতে জলছাপ হিসেবে 'বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি, '১০০' এবং 'বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম' রয়েছে। এ ছাড়া 'বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম' খচিত রয়েছে এবং নোটটি নড়াচাড়া করলে নিরাপত্তা সুতার রং সবুজ হতে নীল রঙে পরিবর্তিত হয় এবং ভেতরের বৃত্তাকার ডিজাইনটি ছোট থেকে বড় এবং বড় থেকে ছোট হয়/আকার পরিবর্তন করে।

১০০ টাকা মূল্যমান স্বর্ণ ও

রৌপ্য স্মারক মুদ্রার বৈশিষ্ট্য

১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের ২৫ মিলিমিটার ব্যাসবিশিষ্ট ও ২২ ক্যারেট স্বর্ণ দ্বারা নির্মিত স্বর্ণ স্মারক মুদ্রাটির ওজন ১০ গ্রাম এবং ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যের ৩৮ মিলিমিটার ব্যাসবিশিষ্ট ও ৯২৫ ফাইন সিলভার দ্বারা নির্মিত রৌপ্য স্মারক মুদ্রাটির ওজন ৩০ গ্রাম। স্বর্ণ ও রৌপ্য উভয় স্মারক মুদ্রার সম্মুখভাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি, প্রতিকৃতির নিচে মূল্যমান '$১০০' এবং অর্ধবৃত্তাকারভাবে 'জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মশতবর্ষ ১৯২০-২০২০' এবং পেছন ভাগে 'বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম, এর নিচে মূল্যমান '১০০' এবং অর্ধবৃত্তাকারভাবে দুই লাইনে' 'ঈবহঃবহধৎু ১৯২০-২০২০' ও 'ঋধঃযবৎ ড়ভ :যব ঘধঃরড়হ ইধহমধনধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ' মুদ্রিত রয়েছে।

স্বর্ণ স্মারক মুদ্রাটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে স্মারক বাক্সসহ ৫৩ হাজার টাকা এবং রৌপ্য স্মারক মুদ্রাটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে স্মারক বাক্সসহ ৩৫ হাজার টাকা।



Comments

Popular posts from this blog

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

এইজলেস বিউটি A টু Z

ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো?