বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

মার্চে হানা দিতে পারে তিন–চারটি কালবৈশাখী

মার্চে হানা দিতে পারে তিন–চারটি কালবৈশাখী

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
 
 
সূত্রঃ প্রথম আলো
 


 
ফাইল ছবিফাইল ছবি

চলতি মাসে দেশের ওপর দিয়ে তিন থেকে চারটি কালবৈশাখী বয়ে যেতে পারে। এর মধ্যে অন্তত দুটি ঝড় মাঝারি মাত্রার তীব্রতা নিয়ে আঘাত হানতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তর এমন পূর্বাভাস দিয়েছে।

এ ছাড়া চলতি মার্চ মাসের শেষের দিকে রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু দাবদাহ বয়ে যেতে পারে বলেও আবহাওয়া অধিদপ্তর পূর্বাভাস দিয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের মার্চ মাসের পূর্বাভাসে হঠাৎ বন্যার আশঙ্কার কথাও বলা আছে। চলতি মাসের শেষের দিকে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এতে ওই এলাকায় পানির ঢল আকস্মিক বন্যা সৃষ্টি করতে পারে। সেই সঙ্গে চার-পাঁচ দিন দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. শাহিনুর ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, আবহাওয়ার ঋতুচক্রের হিসাবে গ্রীষ্মকাল শুরু হয়ে গেছে। ফলে এই মাসে কালবৈশাখী ও দাবদাহ হওয়াটা স্বাভাবিক। তবে এই মাসে দেশের কয়েকটি এলাকায় স্বাভাবিকের চেয়ে তাপমাত্রা কিছুটা বেশি থাকতে পারে।

আজ মঙ্গলবারের জন্য আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের বেশির ভাগ এলাকায় আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। তবে কিছু কিছু এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে।

জলীয়বাষ্পপূর্ণ পশ্চিমা বায়ু ও শুষ্ক পুবালি বায়ুর সংস্পর্শে দেশের বিভিন্ন স্থানে মেঘমালা সৃষ্টি হচ্ছে। এর ফলে কাল বুধবার দেশের বেশির ভাগ স্থানে গুঁড়ি গুঁড়ি থেকে হালকা বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। বৃহস্পতিবারও ওই বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে।
গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল সিলেটে, ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া ও কুড়িগ্রামের রাজারহাটে, ১৪ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর রাজধানীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১ দশমিক ৪ ডিগ্রি ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

Comments

Popular posts from this blog

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

এইজলেস বিউটি A টু Z

ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো?