বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

মোদি-অমিতের পদত্যাগ দাবি

ভারতীয় সংসদে তুমুল উত্তেজনা, মোদি-অমিতের পদত্যাগ দাবি

  যুগান্তর ডেস্ক ০২ মার্চ ২০২০, ১৮:০৩ | 
ভারতীয় সংসদ। ছবি: এনডিটিভি
 
ভারতীয় সংসদ। ছবি: এনডিটিভি


বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন ঘিরে রাজধানী দিল্লিতে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের তাণ্ডবে তুমুল উত্তেজনা ছড়িয়েছে ভারতের সংসদেও। বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে রাজ্যসভা মুলতবি করা হয়েছে। লোকসভার অধিবেশনও মুলতবি হয়েছে দফায় দফায়।
এনডিটিভি ও আনন্দবাজার পত্রিকার খবরে বলা হয়, দিল্লির সহিংসতা নিয়ে সংসদে প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে দুই কক্ষেই সোচ্চার ছিল কংগ্রেস, তৃণমূল, আপ, বিএসপিসহ অধিকাংশ বিরোধী দল।
তুমুল প্রতিবাদের মুখে পড়ে ‘পরে আলোচনা’র কৌশল নিয়েছে শাসক দল। বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে রাজ্যসভা মুলতবি করা হয়েছে। লোকসভার অধিবেশনও মুলতবি হয়েছে দফায় দফায়। জানা গেছে, অধিবেশন ফের শুরু হলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বিবৃতি দিতে পারেন।

লোকসভার বাইরে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে চোখে কালো কাপড় বেঁধে ‘গান্ধীজির তিন বাঁদর’-এর অনুকরণে প্রতিবাদ করেন তৃণমূল সংসদ সদস্যরা। সেই বিক্ষোভে কংগ্রেস এমপিদেরও যোগ দিতে দেখা গিয়েছে।
দিল্লির সহিংস ঘটনার পর সোমবার থেকে শুরু হয়েছে বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় পর্ব। অধিবেশন শুরুর দিনই বড়সড় ধাক্কা খায় শাসক দল বিজেপি।

দিল্লির সহিংসতা নিয়ে আলোচনার দাবি জানিয়ে এ দিন সংসদের উভয় কক্ষেই আলোচনার প্রস্তাব দেয় বিরোধীরা। কংগ্রেসের রাজ্যসভার দলনেতা গোলাম নবি আজাদ প্রশ্ন তোলেন, দিল্লিতে যখন সংঘর্ষ ছড়াচ্ছে, সরকার কি তখন ‘ঘুমোচ্ছিল’।
দিল্লির সহিংসতা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিবৃতি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের পদত্যাগের দাবি তোলে কংগ্রেস।
এ দিন রাজ্যসভার চেয়েও বেশি বিশৃঙ্খলা হয়েছে লোকসভায়। অমিত শাহের পদত্যাগ দাবি করে তুমুল হট্টগোল শুরু করেন বিরোধীরা। কিন্তু রাজ্যসভার মতোই লোকসভাতেও স্পিকার ওম বিড়লা জানিয়ে দেন, এটা আলোচনার উপযুক্ত সময় নয়।
তিনি বলেন, অবস্থার উন্নতির জন্য আমরা অপেক্ষা করব। তার পর আলোচনার অনুমোদন দেব। কংগ্রেসসহ তৃণমূল, আপ, এসপি, বিএসপি, ডিএমকেসহ প্রায় সব বিরোধী দলের সংসদ সদস্যদের হট্টগোলে দফায় দফায় মুলতবি হয়ে যায় অধিবেশন।
কংগ্রেস এমপি শশী থারুর, রাহুল গান্ধী ও অধীর চৌধুরীকে দেখা গিয়েছে প্রতিবাদস্থলে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে থাকতে। সেই প্ল্যাকার্ডে দাবি উঠেছিল, অবিলম্বে পদত্যাগ করুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

Comments

Popular posts from this blog

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

এইজলেস বিউটি A টু Z

ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো?