বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

কাঠবিড়ালীঃ সিনেমা

কাঠবিড়ালী

ক্যানভাস ম্যাগাজিন 

গল্প ও পরিচালনা: নিয়ামুল মুক্তা

চিত্রনাট্য: তাসনিমুল হাসান তাজ

প্রযোজনা: চিলেকোঠা ফিল্মস

ধরন: রোম্যান্টিক ড্রামা

অভিনয়: অর্চিতা স্পর্শিয়া, আসাদুজ্জামান আবীর, সাইদ জামান শাওন, শাহরিয়ার ফেরদৌস সজীব, শিল্পী সরকার অপু, হিন্দোল রায়, একে আজাদ সেতু, তানজিনা রহমান তাসনিম প্রমুখ।


দৈর্ঘ্য: ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট


এ ছবির গল্প শুরুতে সাধারণ মনে হলেও তা উত্তেজনার পারদকে একপর্যায়ে ঊর্ধ্বমুখী করে তোলে। গ্রামের এক তরুণীর নাম কাজল। হাইস্কুলের গন্ডি সে পেরোতে পারেনি। মেয়েটি ভালোবাসে একই গ্রামের সহজ-সরল হাসুকে। অন্যদিকে, গ্রামেরই বখে যাওয়া সচ্ছল পরিবারের ছেলে আনিসও কাজলের প্রেমে পড়ে। সে কাজলকে বিয়ে করতে চায়। প্রস্তাবও দেয়। এ ঘটনায় আনিসের বাবা তাকে সৌদি আরবে পাঠিয়ে দেন। কাজলের বিয়ে হয়ে যায় হাসুর সঙ্গে। সবকিছু যখন ভালোই চলছিল, তখন হাসুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু সেলিম ওদের দাম্পত্য জীবনে ঢুকে যায়। শারীরিক সম্পর্ক হয় সেলিম আর কাজলের। স্বামী কাজের খোঁজে যায় ইটভাটায়। ওদিকে বখে যাওয়া যুবক আনিস সৌদি আরব থেকে ফিরে আসে। তার ভালোবাসার মানুষটির বিয়ে হয়ে গেছে, তাই সে ভীষণ চোটপাট শুরু করে। সিনেমার মোড় নেয় কাজলের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে। ফাঁস দিয়ে কাজলের মৃত্যুকে আত্মহত্যা বলে চালানো হয়। শুরু হয় নতুন উত্তেজনা।

সিনেমার বেশির ভাগ দৃশ্য ধারণ করা হয়েছে পাবনা জেলার গজারমারা গ্রামে। আদিত্য মনির দারুণ চিত্রায়ণ করেছেন, চিত্রনাট্য লিখেছেন তাসনিমুল হাসান তাজ। সিনেমার চমৎকার তিনটি গানও ভালো লাগার মতো। ‘তোমারে দেখিবো আমি’ গানটি কবি নয়ানচাঁদ ঘোষের ‘চন্দ্রাবতী পালা’ থেকে নেওয়া হয়েছে। অপর দুটি গানের একটি ‘সুন্দরী কন্যা’র গীতিকার প্রখ্যাত নাট্যকার সেলিম আল দীন। অন্যটি লিখেছেন আল-আমিন হাসান নির্ঝর।

 আব্দুল্লাহ মামুন

Comments

Popular posts from this blog

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

এইজলেস বিউটি A টু Z

ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো?