বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

অস্বাভাবিক হাত কাঁপার কারণ

অস্বাভাবিক হাত কাঁপার কারণ

চাকরির সাক্ষাৎকার, জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত কিংবা ‘নার্ভাস’ অবস্থায় কমবেশি সবারই হাত কাঁপে। মানুষ যখন কোনো ব্যাপারে প্রচণ্ড আতঙ্কিত কিংবা উৎসাহী থাকে তখন তার হাত কাঁপা স্বাভাবিক ঘটনা।

তবে কোনো কারণ ছাড়া প্রায়শই হাত কাঁপলে বিষয়টা শঙ্কার। চিকিৎসা-বিজ্ঞানে নানান কারণ উল্লেখ করা আছে। এর মধ্যে অন্যতম হতে পারে ‘পারকিনসন’স ডিজিজ’ নামক স্নায়বিক রোগের লক্ষণ।

তবে হাত কাঁপলেই যে মারাত্বক রোগ হয়েছে ব্যাপারটা তেমন নয়। থাকতে পারে অনেক সাধারণ কারণ। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানানো হল বিস্তারিত।

ঘুমের অভাব: ঘুমের অভাব থাকলে শুধু যে মেজাজ খারাপ থাকে তা নয় সঙ্গে শরীরের স্বাভাবিক কম্পনের মাত্রাও বেড়ে যায়। মস্তিষ্কের কাজ সঠিকভাবে সম্পাদন করতে হলে সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। তানা হলেই মস্তিষ্ক তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হারাবে। মস্তিষ্ককে চাপগ্রস্ত অবস্থায় জোর করে কাজ করানো হলে তা শরীরের স্বাভাবিক কার্যাবলী নিয়ন্ত্রণে ভুল করবে এমনটাই স্বাভাবিক।

অতিরিক্ত ক্যাফেইন গ্রহণ: ‘ক্যাফেইন’ অতিরিক্ত গ্রহণ করলে স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং শরীর কাঁপে। অতিরিক্ত চা কিংবা মদ পান করলে এই প্রভাব দেখা দেয়। কিছু ওষুধেও ক্যাফেইন থাকে, তাই সেগুলো সেবনের সময় সাবধান হওয়া উচিত।

ওষুধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া: হাত কাঁপাতে পারে এমন ওষুধ অনেকগুলোই আছে। এই ওষুধগুলো কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র এবং পেশি দুটোর উপরই প্রভাব ফেলে, যার কারণে শরীর কাঁপে। হাঁপানি, মাইগ্রেইন, ‘সেরোটনিন রি-আপটেক ইনহিবিটর’ ইত্যাদির ওষুধে এমন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া হয়।

অতিরিক্ত ধূমপান: প্রায় সকল ধূমপায়ীর বিশ্বাস ধূমপান তাদের মানসিক চাপ কমায়। তবে এটা যে তাদের মানসিক অস্বস্তি বাড়িয়ে দেয় সেদিকে হয়ত নজর নেই। সিগারেটে থাকা ‘নিকোটিন’ রক্তে মিশে হৃদস্পন্দন দ্রুততর করে। আর এটাই পক্ষান্তরে মানসিক ও শারীরিক অস্বস্তিতে ভোগায়, শুরু হয় হাত কাঁপা।

ভিটামিন বি টুয়েলভ: কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে সচল ও স্বাস্থ্যবান রাখতে ভিটামিন বি টুয়েলভ’য়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এছাড়াও ডিএনএ তৈরিতেও এই ভিটামিন আবশ্যক। তাই যারা মাংস কিংবা ডিম খান না তাদের ভিটামিন বি টুয়েলভ’য়ের মাত্রা কম থাকতে পারে। ফলে হাত-পা কাঁপার সম্ভাবনা থাকে।

ছবি: রয়টার্স।

Comments

Popular posts from this blog

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

এইজলেস বিউটি A টু Z

ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো?