বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন। বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়। ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...
বিভিন্ন খাত অনুসারে বাড়ির নির্মাণ খরচের শতকরা হিসাব
- Get link
- X
- Other Apps
বিভিন্ন খাত অনুসারে বাড়ির নির্মাণ খরচের শতকরা হিসাব
১. ফাউন্ডেশন ও স্ট্রাকচার - ৩৫%
২. ইটের কাজ - ৬%
৩. ফ্রেম ও কাঠের কাজ - ৫%
৪. ধাতব কাজ - ২%
৫. পয়নিষ্কাশন ও পানি সরবরাহ সংক্রান্ত কাজ - ৬%
৬. বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি - ৭%
৭. প্লাস্টার - ৪%
৮. টাইলস ও ফ্লোর সংক্রান্ত কাজ - ৬%
৯. গোসলখানা ও টয়লেট এর সাজসজ্জা - ৩%
১০. অ্যালুমিনিয়াম ও জানালার ফ্রেমিং এর সাজসজ্জা - ৪%
১১. কেন্দ্রীয় বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি (লিফট, জেনারেটর ও সাবস্টেশান) - ১০%
১২. রঙ এর কাজ - ৩%
১৩. ডিজাইন তৈরি ও অনুমোদন = ৬%
১৪. নির্মাণকালীন সব ধরনের সংযোগ ও ইনফ্রাস্ট্রাকচার বিল = ৩%
___________________________________________________________
মোট খরচ = ১০০%
- Get link
- X
- Other Apps
Popular posts from this blog
বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন
বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন। বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়। ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...
এইজলেস বিউটি A টু Z
এইজলেস বিউটি A টু Z ক্যানভাস ম্যাগাজিন বয়স বেড়ে যাওয়া আর বুড়োটে দেখানো সমার্থক নয়। যদিও একটির সঙ্গে রয়েছে আরেকটির সম্পর্ক। তা ছিন্ন করে নিজেকে তরুণ দেখানোর চেষ্টায় কতই না নতুন নতুন কৌশল আর উপাদান খুঁজেছি আমরা। সেসবের তালিকা আর কার্যকারিতা হাজির করেছেন জাহেরা শিরীন A তে ভিটামিন ‘এ’ অ্যান্টি এজিংয়ের পাওয়ারহাউস হিসেবে প্রসিদ্ধ রেটিনল। এর মূল উৎসই ভিটামিন ‘এ’। যা কোলাজেন শুধু সৃষ্টিই করে না, এর ক্ষতি সারাইয়েও সাহায্য করে। ত্বকরঙের সমানুপাত বজায় রাখে। রক্ষাও করে। তাই রাতে রেটিনলের নাইট ক্রিমের নিয়মিত ব্যবহার যেমন বয়স রুখতে সহায়ক, তেমনি সবুজ শাকসবজি আর ফলমূল সমৃদ্ধ ব্যালেন্সড ডায়েট সরাসরি শরীরে ভিটামিন ‘এ’র জোগানদাতা। যা রুখে দেয় বয়সের বাড়ন্ত ভাব। এ ছাড়া ভিটামিন এ যুক্ত মাল্টিভিটামিন আর সাপ্লিমেন্ট যথেষ্ট কার্যকর। এএইচএ গ্লাইকোলিক কিংবা ল্যাকটিকের মতো আলফা হাইড্রোক্সি অ্যাসিডগুলো এক্সফোলিয়েটিং এজেন্ট হিসেবে চমৎকার। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বককোষের কার্যক্ষমতা কমতে থাকে। ফলে মৃতকোষ উৎপাদনের মাত্রা বাড়ে। এর পরতে ঢাকা পড়ে যায় তারুণ্যোজ্জ্বলতা। সে ক্ষেত্রে আলফ...
ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো?
ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো? ইসরাত জাহান পুষ্টিবিদ প্রকাশ: Prothom-Alo মন্দ খাবেন নাকি ভালো, সেটা নিজেই ঠিক করুন কোনটা ভালো খাবার, আর কোনটা অস্বাস্থ্যকর, বুঝে উঠতে পারছেন না? চিন্তার কিছু নেই। সহজ কিছু পদ্ধতি আছে, যার দ্বারা আপনিও বুঝতে পারবেন, কোন খাবারটা শরীরের জন্য ভালো, আর কোনটা মন্দ। খাবারের গায়ে কিন্তু লেখা থাকে না যে এটা ভালো না মন্দ। কোনো মানুষের সঙ্গে মেশার পর যেমন বোঝা যায় সে ভালো না খারাপ, খাবারও তেমনি। খেয়ে বুঝতে হয়, এটা আদৌ শরীরকে ভালো রাখছে কি না! আপনার শরীরই আপনাকে বুঝিয়ে দেবে খাবারের ভালোমন্দ। যেমন ধরুন, আপনার পেটের মেদ যদি দিন দিন বেড়েই চলে, বুঝতে হবে শরীর আপনাকে বলতে চাইছে, যেসব খাবার খাচ্ছেন, সেগুলো ঠিক নয়। আবার যদি খাবার খাওয়ার পর ক্লান্ত লাগে, বুঝবেন যে খাবারটা আপনি খেয়েছেন, সেটি একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। এইভাবে শরীর নিজেই কিন্তু জানান দিয়ে দেয় খাবারের গুণাগুণ। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক এ–সম্পর্কিত আরও কিছু টিপস— প্রাকৃতিক উপাদান নাকি কৃত্রিম পিৎজায় থাকে ক্ষতিকর উপাদান ছবি: পেক্সেলস সেই সব খাবারই শরীরের জন্য ভালো, যেগুলো প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি।...
Comments
Post a Comment