বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

গর্ভকালীন দাগ দূর করতে

গর্ভকালীন দাগ দূর করতে

গর্ভাবস্থায় শারীরিক পরিবর্তনের কারণে পেটে, উরুতে, শরীরের বিভিন্ন ভাঁজে এমনকি হাতেও দাগ হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে এই ধরনের দাগ শল্যচিকিৎসার মাধ্যমে পুরোপুরি নিরাময় করা যায়। এছাড়া লেজার চিকিৎসার মাধ্যমেও দাগ দূর করা সম্ভব।
তবে এসব চিকিৎসার খরচের ব্যাপার। তাই বাজারে পাওয়া যায় এরকম দাগ ওঠানোর ক্রিমের যথেষ্ট কদর রয়েছে।

ক্রিম ছাড়াও প্রাকৃতিক উপাদান দিয়েও গর্ভকালীন ত্বকের দাগ ওঠানো না গেলও বেশ হালকা করা সম্ভব।

আর সেসব প্রচলিত তবে প্রতিষ্ঠিত ঘরোয়া পদ্ধতি নিয়ে ত্বকবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে কয়েকটি পন্থা এখানে দেওয়া হল।

অ্যাপ্রিকট স্ক্রাব: উন্নত অ্যাপ্রিকট স্ক্রাব মৃত ও ক্ষতিগ্রস্ত কোষ সরিয়ে ত্বকের দাগ দূর করে। এটা চামড়া সুন্দর ও মসৃণ করতে সাহায্য করে ফলে দাগ দূর হয়। 

অ্যালো ভেরা: দাগের ওপর অ্যালো ভেরার শাঁস মালিশ করুন। এটা ত্বক টানটান করতে সাহায্য করে। এর রস ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত কোষ সারায় এবং আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে।

ল্যাভেন্ডার তেল: দাগ সারাতে ল্যাভেন্ডার তেল খুব ভালো কাজ করে। দিনে তিনবার আক্রান্ত স্থানে এটা ব্যবহার করলে নতুন কোষ জন্মায় এবং আস্তে আস্তে দাগ দূর হয়। 

অ্যারোমেটিক বা সুগন্ধি তেল: সুগন্ধি তেল যেমন- কেমোমাইল, অ্যাভোকাডো, কাঠবাদাম এবং জোজোবা তেল দাগ দূর করতে সাহায্য করে।

এই তেলগুলোর সঙ্গে ল্যাভেন্ডার তেল মেশালে দাগ ওঠানোর জন্য খুব ভালো কাজ করে এবং আবার দাগ ফিরে আসা এড়াতে সাহায্য করে।

ভিটামিন ই ক্যাপ্সুল: আক্রান্ত স্থানে ভিটামিন ই ক্যাপ্সুল দিনে দুবার মালিশ করুন। এটা ত্বক খুব ভালোভাবে আর্দ্র রাখে এবং দ্রুত দাগ সারাতে সাহায্য করে।

লেবুর রস: আক্রান্ত স্থানে লেবুর রস মালিশ করে ১০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন।

ডিমের সাদা অংশ: ডিম ভেঙে ভেতরের সাদা অংশ আলাদা করে নিন। আক্রান্ত স্থানে সাদা অংশ মালিশ করুন। এটা দাগ সারাতে সাহায্য করবে।

আলুর রস: একটা আলু রস করে নিন। দাগাক্রান্ত স্থানে আলুর রস মালিশ করুন। শুকিয়ে যাওয়ার পর কুসুম গরম পানি দিয়ে তা ধুয়ে নিন।

Comments

Popular posts from this blog

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

এইজলেস বিউটি A টু Z

ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো?