বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

চট্টগ্রামে পুলিশ বক্সে বিস্ফোরণ


চট্টগ্রামে পুলিশ বক্সে বিস্ফোরণ, পুলিশসহ আহত ৫

প্রথম আলো, নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

আপডেট: ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ০৯:৩৯
   


চট্টগ্রাম নগরের ২ নম্বর গেট মোড় পুলিশ বক্সে বোমা বিস্ফোরণে দুই পুলিশ সদস্যসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে আটটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আহত ব্যক্তিদের হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
কে বা কারা এই হামলা চালিয়েছে, তা তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হতে পারেনি পুলিশ। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এই হামলার সঙ্গে এর আগে ঢাকায় পুলিশ বক্সে নব্য জেএমবির বোমা হামলার যোগসূত্র রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
হামলায় আহত ব্যক্তিরা হলেন সার্জেন্ট আরাফাতুর রহমান, সহকারী পুলিশ পরিদর্শক (এএসআই) মো. আতিক, পথচারী জাহিদ বিন জাহাঙ্গীর, মো. সুমন ও ১০ বছরের এক শিশু। তাঁরা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

বিস্ফোরণের পুলিশ বক্স বিধ্বস্ত হয়েছে। চট্টগ্রাম, ২৮ ফেব্রুয়ারি। ছবি: জুয়েল শীলপুলিশ বক্সে বিস্ফোরণের ঘটনার পর ঘটনাস্থল ঘিরে রাখেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। চট্টগ্রাম, ২৮ ফেব্রুয়ারি। ছবি: জুয়েল শীল

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ট্রাফিক কনস্টেবল নুরুল ইসলাম বলেন, সন্ধ্যা ছয়টার দিকে বাজার করে তিনি দ্রব্যগুলো ট্রাফিক পুলিশ বক্সের পাশে রাখেন। দায়িত্ব পালনের জন্য বিভিন্ন সরঞ্জামও নেন। তখন বাক্সে ভেতর কিছু দেখেননি। রাত সাড়ে আটটার দিকে ২ নম্বর গেটে মোড়ে দায়িত্ব পালনকালে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। তবে আশপাশে কাউকে দেখেননি।

রাতে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, পুলিশ বক্সের চারপাশে থাকা কাচগুলো ভেঙে নিচে পড়ে আছে। বক্সের ছাদের কোনা ফুটো হয়ে আছে। বক্সের নিচে থাকা লোহার পাতগুলো এলোমেলো। ঘটনাস্থলের আশপাশে ঘেরাও করে বোমাসদৃশ বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করছেন বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দলের সদস্যরা।

বিস্ফোরণের পুলিশ বক্স বিধ্বস্ত হয়েছে। চট্টগ্রাম, ২৮ ফেব্রুয়ারি। ছবি: জুয়েল শীল 
বিস্ফোরণের পুলিশ বক্স বিধ্বস্ত হয়েছে। চট্টগ্রাম, ২৮ ফেব্রুয়ারি। ছবি: জুয়েল শীল

ঘটনাস্থলে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার আমেনা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রথমে আমরা মনে করেছিলাম বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে এই ঘটনা ঘটেছে। পরে বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করে মনে হচ্ছে বিস্ফোরণ। এটি পুলিশ বক্সের ভেতর কে বা কারা রেখে গিয়েছিল, ধারণা করা হচ্ছে। ছুড়ে মারা হয়নি। ঢাকায় পুলিশ বক্সে হামলার ঘটনার সঙ্গে এটির মিল রয়েছে কি না খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’


Comments

Popular posts from this blog

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো?

ভারতের মুসলিমদের আশ্রয় দিক বাংলাদেশ-পাকিস্তান : তসলিমা