বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

সাড়ে ৩ হাজার পরিবারের মাসব্যাপী খাদ্য যোগানের দায়িত্ব নিলো "আলহাজ্ব মরহুম কছির উদ্দিন কল্যাণ ফাউন্ডেশন"

সাড়ে ৩ হাজার পরিবারের এক মাসের খাদ্য যোগানের দায়িত্ব নিলো "আলহাজ্ব মরহুম কছির উদ্দিন কল্যাণ ফাউন্ডেশন"




আলহাজ্ব মরহুম কছির উদ্দিন কল্যাণ ফাউন্ডেশন, রংপুর। এটি এমন একটি মহৎ ও সেবামূলক ফাউন্ডেশন, যেটি  গত দশ বছর যাবত নিঃস্বার্থ ও উদারতার সাথে অসহায় দুঃখী মানুষদের সেবা ও সহযোগিতার উদ্দেশ্যে কাজ করে যাচ্ছে। অথচ ফাউন্ডেশনটির কোন প্রচার পরিলক্ষিত হয়নি। কারণ এই ফাউন্ডেশন কেবল অসহায়দের প্রতি সহযোগিতার হাত প্রসারিত করে থাকেন নিঃস্বার্থভাবে, নোংরা জনপ্রিয়তা ফাউন্ডেশনটির লক্ষ্য নয়। মূলত ফাউন্ডেশনটির মূল লক্ষ্য হচ্ছে দেশ থেকে বেকারত্ব দূর করা এবং সমাজের গরীব দু:খী মানুষকে সাহায্য ও সহযোগিতা করা । এবারই প্রথম, ফাউন্ডেশনটির চাল, ডাল, ছোলা ও বস্ত্র বিতরণ এর একটি দান প্রদান কার্যক্রম মিডিয়ায় এসেছে।

         ভিডিওঃ সাড়ে ৩ হাজার পরিবারের এক মাসের খাদ্য বিতরণ


নিঃস্বার্থভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া কল্যাণমূলক এই ফাউন্ডেশনটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান  এর নাম, আলহাজ্ব মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু।

এই প্রচারবিমুখ অথচ বিশাল মনের অধিকারী মহান ব্যক্তির অর্থায়নে, তার নিজস্ব সার্বিক তত্বাবধানে প্রতিবছরই বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে নানা ক্ষেত্রে এগিয়ে আসে এই আলহাজ্ব মরহুম কছির উদ্দিন কল্যাণ ফাউন্ডেশন।

করোনার প্রকোপে সারা দেশবাশী আজ এক চরম সংকটময় অবস্থায় অবস্থান করছেন। আর করোনা পরিস্থিতির কারণে সবচেয়ে বেশি করুণ অবস্থায় রয়েছেন শ্রমজীবিরা। কর্মহীন হয়ে পড়েছে নানা পেশার অসংখ্য শ্রমজীবি। এক মাসের বেশি সময় বাড়িতে অবস্থান করায় কর্মহীন এসব পরিবারের মাঝে খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। লকডাউনের কারণে ফসল বিক্রি করতে না পাড়ায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে চর এলাকার অনেক কৃষক।

এমন পরিস্থিতিতে অসহায় পরিবারের পাশে বিভিন্ন সময়ের ন্যায় এবারও এগিয়ে এসেছেন নিঃস্বার্থ পরোপকারী আলহাজ্ব মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু  ও তার কল্যাণ সংস্থা "আলহাজ্ব কছির উদ্দিন কল্যাণ ফাউন্ডেশন"।

রংপুর নগরীরসহ চর এলাকার সাড়ে ৩ হাজার পরিবারের এক মাসের খাদ্য যোগানের দায়িত্ব নিয়েছে এ সংস্থাটি। নিঃসন্দেহে এটি একটি মহ উদ্যোগ। কেবল করোনার প্রকোপে দেশবাসীর এমন পরিস্থিতিতেই যে এই ফাউন্ডেশন এভাবে এগিয়ে এলো তা নয়, গত দশ বছর যাবত এভাবেই প্রতি পবিত্র মাহে রমজানে পুরো মাসব্যাপী অসহায়দের পাশে দাড়াচ্ছে এই প্রচারবিমুখ প্রতিষ্ঠানটি।



আলহাজ্ব কছির উদ্দিন কল্যান ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠুর অর্থায়নে রংপুর নগরীর পূর্বগেট এলাকা, গঙ্গাচড়া উপজেলার মহিপুর শেখ হাসিনা সেতু ও চর পূর্ব ইচলীর হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে চাল, ডাল, তেল, আলু, লবন, ছোলা,শাড়ি-লুঙ্গিসহ খাদ্য সামগ্রী বিতরন শুরু করা হয়েছে।




অসহায়দের মাঝে সুষ্ঠুভাবে খাদ্য সামগ্রী বিতরন করেন, র‌্যাব-১৩ এর ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার আহসান হাবীব। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন, আলহাজ্ব কছির উদ্দিন কল্যাণ ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কামরুল হক মানিক এবং র‌্যাবের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ। দেশের এ সংকট সময়ে এক মাসের খাদ্য সামগ্রী পেয়ে হতদরিদ্র মানুষের মুখে ফুটে উঠে অফূরন্ত হাসি।



দেশের বর্তমান করুণ অবস্থায় যেখানে সামর্থ্যবান ব্যক্তিরা অনেকেই তাদের মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন, যেখানে সরকার প্রদত্ত ত্রান সামগ্রী মিলছে জনপ্রতিনিধিদের খাটের নীচে সেখানে আলহাজ্ব মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু এবং তার সংস্থা আলহাজ্ব কছির উদ্দিন কল্যাণ ফাউন্ডেশন যেন এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ও সামর্থ্যবান ব্যক্তিদের জন্য শিক্ষনীয় উদাহরণ। 

আসুন সবাই দোয়া করি মহান আল্লাহতালা যেন এই হতদরিদ্র মানুষ গুলোর হাসির বিনিময়ে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠুসহ এই মহত কাজের সাথে জড়িত সকলকে সুস্থজীবন ও নেক হায়াত দান করেন। এমন নিঃস্বার্থ, উদার, পরোপকারী মানুষটিকে আল্লাহ যেন সবসময় এভাবেই অসহায়দের পাশে থাকতে সাহায্য করেন এবং এমন পরোপকারী আলহাজ্ব মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠুর অনুপ্রেরণায় অনুপ্রাণিত যেন হয় এ দেশের সকল সামর্থ্যবান মানুষ।

আর এই উদারতার শিক্ষায় অন্যান্য সামর্থ্যবান ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে উজ্জীবিত করতে এগিয়ে আসতে হবে আমাদের সকলকে। তাই আসুন সকলে মিলে এই প্রচারবিমুখ সংস্থাটির এমন পরোপকারী কার্যক্রম আমরা সর্বক্ষেত্রে প্রচার করে সকলকে উজ্জীবিত করার পাশাপাশি তাদের মহত কাজের মূল্যায়ন করার চেষ্টা করি।

Comments

  1. আল্লাহতালা উনার এই মহত দানকে কবুল কুরুন- আমিন

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো?

ভারতের মুসলিমদের আশ্রয় দিক বাংলাদেশ-পাকিস্তান : তসলিমা