বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

  বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন।   বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।   ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...

করোনা সংক্রমিত রোগী কখন সম্পূর্ণ সুস্থ

করোনা সংক্রমিত রোগী কখন সম্পূর্ণ সুস্থ

অধ্যাপক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান

প্রতীকী ছবি।প্রতীকী ছবি।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, প্রায় ৯০ শতাংশ করোনায় সংক্রমিত রোগী হাসপাতালের চিকিৎসা ছাড়াই সুস্থ হয়ে ওঠে।

দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের হার যেমন বাড়ছে, তেমনি এর থেকে সুস্থ হওয়ার হারও আশাব্যঞ্জক। অনেক রোগী এরই মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছে। কেউ দ্রুত সুস্থ হচ্ছে, কেউ একটু দেরিতে। অসুস্থতার এই সময়ে রোগীদের দৃশ্যত পরিবার ও সমাজবিচ্ছিন্ন অবস্থায় থাকতে হচ্ছে। কারও কারও হাসপাতালেও চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে করোনা সংক্রমিত রোগী ও তাদের স্বজনদের মনে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক, এভাবে আর কত দিন? আবার কবে জীবন স্বাভাবিক হবে?

গবেষণা বলছে, অধিকাংশ রোগী ১৪ থেকে ২৮ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, প্রায় ৯০ শতাংশ করোনায় সংক্রমিত রোগী হাসপাতালের চিকিৎসা ছাড়াই সুস্থ হয়ে ওঠে। তবে রোগী কত দিন পর আবার সবার সঙ্গে আগের মতো মিশতে পারবে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রোগনিয়ন্ত্রণ সংস্থা সিডিসির কিছু নির্দেশনা রয়েছে। এই নির্দেশনা অনুসারে, একজন করোনায় সংক্রমিত রোগী তখনই নিজেকে সম্পূর্ণ সুস্থ মনে করবে যখন—

*৭২ ঘণ্টা বা ৩ দিনের মধ্যে জ্বর আসবে না (জ্বরের ওষুধ গ্রহণ না করেই)

*শ্বাসতন্ত্রের কোনো সমস্যা বা জটিলতা নেই (যেমন শ্বাসকষ্ট, কাশি)

*প্রথম উপসর্গ দেখা দেওয়ার পর থেকে অন্তত ৭ দিন পেরিয়ে গেলে

*২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে নেওয়া দুটি নমুনা পরীক্ষায়ই করোনা নেগেটিভ এলে।

ওপরের বিষয়গুলো মিলে গেলে রোগী হাসপাতাল থেকে বাড়ি যেতে পারবে।

তবে যেসব রোগীর শুরু থেকেই তেমন কোনো উপসর্গ থাকে না, তাদের নিয়ে সমস্যাটা হয়। সাধারণত মৃদু উপসর্গ থাকায় তাদের বাড়িতে আইসোলেশনে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়। তারা তখনই আইসোলেশন থেকে বের হবে যখন—

করোনা পজিটিভ হওয়ার দিন থেকে অন্তত ৭ দিন পেরিয়ে গেছে এবং এর মধ্যে নতুন করে কোনো উপসর্গ দেখা যায়নি। তবে এই সময় পর আইসোলেশন থেকে বেরিয়ে এলেও আরও কিছুদিন তাকে সামাজিক দূরত্ব মানতে হবে। অর্থাৎ, অন্যদের থেকে কমপক্ষে ৩ ফুট দূরে থাকতে হবে, মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।

 অধ্যাপক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান, বক্ষব্যাধি ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ

Comments

Popular posts from this blog

বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন

ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো?

ভারতের মুসলিমদের আশ্রয় দিক বাংলাদেশ-পাকিস্তান : তসলিমা