বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন। বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়। ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...
১৫০০ বর্গফুটের বাড়ির প্লাষ্টার এস্টিমেট
- Get link
- X
- Other Apps
১৫০০ বর্গফুটের বাড়ির প্লাষ্টার এস্টিমেট।
আমরা বাস্তবে তিন প্রকার প্লাষ্টার করে থাকি।
✓সিলিং ও ঢালায়
সার্ফেস= ০.৫০"।
✓রাহিরের ওয়াল
০.৭৫" ।
✓ভিতরের ওয়াল
১.০০" ।
✓ প্লাষ্টারের পুরুত্ব =০.৭৫"
।
✓অনুপাত (১:৪)।
✓প্লাষ্টারের
ভেজা মসলার পরিমান = ১৫০০x(০.৭৫÷১২) = ৯৩.৭৫ ঘনফুট cft।
✓শুকনা মসলার
পরিমান = (৯৩.৭৫x১.৫) = ১৪০.৬৩ ঘনফুট cft।
✓অনুপাতের যোগফল
= (১+৪)=৫ ।
✓সিমেন্টর পরিমাণ
= (১৪০.৬৩x১÷৫)÷১.২৫ = ২২.৫০ ব্যাগ।
✓বালির পরিমাণ =
(১৪০.৬৩x৪÷৫) = ১১২.৫০ ঘনফুট cft।
- Get link
- X
- Other Apps
Popular posts from this blog
বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড, সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন
বাড়ির নির্মাণে কত টুকু- রড , সিমেন্ট এবং ইটের প্রয়োজন। সবারই স্বপ্ন থাকে মনের মত একটি সুন্দর বাড়ি করার। কিন্তু বাড়ি তৈরি করতে নির্মাণকাজের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণের দরকার হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি … বাড়ি তৈরিতে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। নিন্মে লেখায় দেওয়া হিসাবটি জেনে রাখুন। বাড়ি নির্মাণে কতটুকু- রড , সিমেন্ট , ইটের প্রয়োজন। ✓ ১০ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ✓ ০৫ ” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। ✓ গাথুনী এব প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। ✓ নিচের ছলিং এ প্রতি ০১ ’ ( স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে। পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ✓ ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়। সিএফটি অর্থা ৎ ঘনফুট। ✓ এসএফটি অর্থা ৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে। কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ✓ ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০ ” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়। ✓ ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ও...
ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো?
ভালো খাবার–মন্দ খাবার চেনেন তো? ইসরাত জাহান পুষ্টিবিদ প্রকাশ: Prothom-Alo মন্দ খাবেন নাকি ভালো, সেটা নিজেই ঠিক করুন কোনটা ভালো খাবার, আর কোনটা অস্বাস্থ্যকর, বুঝে উঠতে পারছেন না? চিন্তার কিছু নেই। সহজ কিছু পদ্ধতি আছে, যার দ্বারা আপনিও বুঝতে পারবেন, কোন খাবারটা শরীরের জন্য ভালো, আর কোনটা মন্দ। খাবারের গায়ে কিন্তু লেখা থাকে না যে এটা ভালো না মন্দ। কোনো মানুষের সঙ্গে মেশার পর যেমন বোঝা যায় সে ভালো না খারাপ, খাবারও তেমনি। খেয়ে বুঝতে হয়, এটা আদৌ শরীরকে ভালো রাখছে কি না! আপনার শরীরই আপনাকে বুঝিয়ে দেবে খাবারের ভালোমন্দ। যেমন ধরুন, আপনার পেটের মেদ যদি দিন দিন বেড়েই চলে, বুঝতে হবে শরীর আপনাকে বলতে চাইছে, যেসব খাবার খাচ্ছেন, সেগুলো ঠিক নয়। আবার যদি খাবার খাওয়ার পর ক্লান্ত লাগে, বুঝবেন যে খাবারটা আপনি খেয়েছেন, সেটি একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। এইভাবে শরীর নিজেই কিন্তু জানান দিয়ে দেয় খাবারের গুণাগুণ। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক এ–সম্পর্কিত আরও কিছু টিপস— প্রাকৃতিক উপাদান নাকি কৃত্রিম পিৎজায় থাকে ক্ষতিকর উপাদান ছবি: পেক্সেলস সেই সব খাবারই শরীরের জন্য ভালো, যেগুলো প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি।...
ভারতের মুসলিমদের আশ্রয় দিক বাংলাদেশ-পাকিস্তান : তসলিমা
ভারতের মুসলিমদের আশ্রয় দিক বাংলাদেশ-পাকিস্তান : তসলিমা কালের কণ্ঠ অনলাইন ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের অত্যাচারিত ভীত সন্ত্রস্ত হিন্দুদের জন্য ভারত তার উদার দরজা খুলে দিয়েছে। বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানেরও উচিত ভারতের অত্যাচারিত ভীত সন্ত্রস্ত মুসলমানের জন্য নিজেদের দরজা খুলে দেওয়া। ভালো হতো মানুষের সত্যিকার ধর্ম যদি মানবতা হতো। সব ধর্মের, সব জাতের , সব বর্ণের , সব শ্রেণীর মানুষ যদি মিলে মিশে সুখে শান্তিতে বাস করতে পারতো, সবার মধ্যে যদি সহমর্মিতা হৃদ্যতা থাকতো। কিন্তু বারবারই দেখছি ঘৃণা মানুষকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে। অমানবতাই এখন ধর্মের অপর নাম। যারা ধর্মের উর্ধে উঠতে পেরেছে, তাদের মধ্যেই কিছুটা মানবতা দেখি। ধর্ম, ধর্মের রাজনীতি অরণ্যের আগুনের মতো বাড়ছে। একে রোধ করার চেষ্টা করে যাচ্ছি ক্ষমতাহীন প্রভাব-প্রতাপহীন কিছু অসহায় নিরীহ মানুষ। আমাদের দিয়ে কিচ্ছু হবে না। দিল্লির দাংগাবিধ্বস্ত এলাকা থেকে গত দুদিন মুসলমানরা ঘটিবাটি লেপ তোশক কাঁধে করে নিয়ে যখন পালাচ্ছিল, কেউ ওদের প্রশ্ন করেছিল, কোথায় যাচ্ছে তারা, তারা তখন জানে না ক...
Comments
Post a Comment